গৌড়ের ইতিহাস । হইলে পুণ্ড রাজ্যে বৈদিক ধৰ্ম্মের প্রচলন সহজসাধ্য হইয়া উঠিয়াছিল। প্রাচীন কুলাচাৰ্য হরিমিশ্র বলেন—আদিশূর কাশীরাজ্যে সাগ্নিক ব্রাহ্মণের আধিক্য ও নিজের রাজ্যে তদভাব নিরীক্ষণ করিয়া, ঈর্ষাযুক্ত হইয়া, কনোজ হইতে স্বরাজ্যে ব্রাহ্মণ আনয়ন করেন। কেহ বলেন, আদিশূর পুত্রেষ্টিযজ্ঞের জন্য ব্রাহ্মণ আনয়ন করেন। কেহ বলেন-রাজ প্রাসাদোপরি গুপ্ৰপতনদোষের শান্তির জন্য, কাশীরাজদুহিতা নিজপত্নী চন্দ্রমুখীর অনুরোধ অনুসারে ব্রাহ্মণ আনয়ন করেন। ফলকথা,-কনোজ, কাশ্মীর, কাশী প্রভৃতি রাজ্যে তখন বৈদিক ধৰ্ম্মের পুনঃ প্রচলনের চেষ্ট হইয়াছিল । আদিশূর ও সেই চেষ্টার বশবৰ্ত্তী হইয়৷ গৌড়ে সাগ্নিক ব্রাহ্মণ আনয়ন করেন * । পঞ্চ ব্রাহ্মণের যজ্ঞের ফলে আদিশূরের পুত্র ভূশুরের জন্ম হয়, যথা:– “ভূশর নামক পুল আদিনৃপতির। মুনিপঞ্চকের যজ্ঞে জন্ম যার স্থির ॥” (রামজয়কৃত বৈদ্যকুলপঞ্জিকা ) । পঞ্চ ব্রাহ্মণ প্রথমতঃ পুগু, নগরে উপস্থিত হন । কুলজীগ্রন্থে লিখিত আছে, ব্রাহ্মণগণ সুরসরিদবিধৌত গৌড়নগরে আগমন করেন ; + কিন্তু তাহা সত্য বলিয়া বিশ্বাস হয় না। পাণ্ডুয়ার হোমদিবী ও ধুম দিবীর তীরে তাহারা যজ্ঞ করিয়াছিলেন, লোকের এইরূপ বিশ্বাস । ঘটককারিকা মতে পঞ্চ ব্রাহ্মণ বিক্রমপুরে আসিয়াছিলেন। আদিশূর পৌণ্ডনগরে রাজত্ব করিতেন । বিক্রমপুরের কোনস্থানে তাহার রাজধানী ছিল
- তখন মগধে বৌদ্ধধর্শ্বেরই প্রাধান্য ছিল। আদিশূর, বাঙ্গলায় হিন্দুধৰ্ম্ম প্রচারের চেষ্টা করিলে, বোধ হয় মগধের প্রজার। পালবংশীয় গোপাল দেবের পুর্বপুরুষগণের অধীনে দলবদ্ধ হয়, তাহারা পরে পুণ্ড রাজ্য অধিকার করে। 尊
S BBBBBBBB BBB BBBDB BDDDDDDB BBB BB BBBS নিজপরিচরঘর্গৈ: পাৰনং পাপমুক্তং সুরসরিদবধৌতং যাস্তি গৌড়ং মনোজ্ঞম্ ॥