ষষ্ঠ অধ্যায়। § { প্রায় সাড়েচারি শত বৎসর রাজকীয় সাহায্যে বিক্রমশিলার বিশ্ব-বিদ্যালয় মুন্দরন্ধপে চলিয়াছিল। প্রধান পুরোহিত লইয়া ছয়জন দ্বারপণ্ডিত ষে মীমাংসা করিতেন, সঙ্ঘারামের অধ্যক্ষকে তাহ মানিয়া চলিতে হইত। অধ্যক্ষ শিক্ষার্থগণের নৈতিক চরিত্রের প্রতি দৃষ্টি রাথিতেন । প্রসিদ্ধ পণ্ডিত জিন রক্ষিত বিক্রমশিলা বিহারে রাজগুরুর পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। মুঙ্গেরের তাম্রশাসনে লিখিত আছে,—ধৰ্ম্মপাল হিমালয় প্রদেশে বিধৰ্ম্মীদিগের সহিত যুদ্ধে নিহত হন। এই বিধৰ্ম্মিশব্দে কাহাদিগকে লক্ষ্য করা হইয়াছে, বলা যায় না। মুঙ্গের হইতে প্রাপ্ত তাম্রশাসনে আছে-ধৰ্ম্মপাল রাষ্ট্রকূটরাজ পরবলের (শ্ৰীবল্লভের ) কন্য। রপ্পাদেবীর পাণিগ্রহণ করেন । * ধৰ্ম্মপালের অনুজের নাম বাকৃপাল । বাকৃপাল, গুণে জ্যেষ্ঠভ্রাতার অমুরূপ ও সৌমিত্রির ন্তায় জ্যেষ্ঠভ্রাতার অনুগত ছিলেন । মদনপালদেবের তাম্রশাসনের তৃতীয় শ্লোকে আছে – “রামস্তোব গৃহীতসত্যতপসস্তস্তানুরূপে গুণৈঃ সৌমিত্রেরুদপাদি তুলামহিমা বাকৃপালনামানুজঃ ॥ যঃ শ্ৰীমান নয়ুবিক্রমৈকবসতিভ্রাতু স্থিত; শাসনে শূন্তাঃ শক্রপতাকিনীভিরকরোদে কাতপত্র। দিশঃ ”
- অধ্যাপক কীলহোর্ণ এই তাম্রশাসনের পুনঃসম্পাদনকালে পরবল-স্থলে “শ্ৰীবল্লভ” এইরূপ পাঠ সংশোধন করিয়াছেন । জিন সেন-কৃত অরিষ্টনেমি পুরাণ-সংগ্রহে হরিবংশে (৬৬ সর্গে ) আছে--"শাকেধদশতেষু সপ্তম্ব দিশং পঞ্চোত্তরেযুক্তরাং । পাতীন্দ্রাযুদ্ধনামি কৃষ্ণনৃপজে শ্ৰীবল্লভ দক্ষিণামূ ।” এই বর্ণনায় জানা যাইতেছে, কৃষ্ণরাজ-পুত্র শ্ৰীবল্লব ৭•ং শাকে অর্থাৎ গোঁড়াধিপ ধৰ্ম্মপালের সমসময়েই, রাষ্ট্ৰকুট-সিংহাসনে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ডাক্তার রামগোপাল ভাণ্ডারকর, বহু গবেষণার পর, রাষ্ট্রকুটাধিপতি কৃষ্ণরাজের পুত্র দ্বিতীয় গোবিন্দকেই উক্ত শ্ৰীবল্লভ বলিয়৷ স্থির করিয়াছেন । কাবী ও পৈঠন হইতে প্রাপ্ত তাম্রশাসনেও রাষ্ট্ৰকুট-রাষ্ট্র ২য় গোবিদ জীবল্লভ বলিয়া কীৰ্ত্তিত হইয়াছেন। এতএব আমরা নিঃসলেছে বলিতে পারি, ধৰ্ম্মপাল, রাষ্ট্ৰকুট-পাত ২য় গোবিনায় কঙ্ক রঃ মেৰীকে
देवांश् कtब्रन ।