সপ্তম অধ্যায় । ミミ> ঘোড়া, পট্টবস্ত্র, স্বর্ণ-রৌপ্যের অলঙ্কার, হীরা, মুক্তা, চন্দন, কপূর, নানাবিধ মাল-মসলা, তেজপত্র, ভোট-কম্বল, মেঘডম্বর শাড়ী, রাম-লক্ষণশঙ্খ ( শাখা) ইহাদের প্রধান বাণিজ্যদ্রব্য ছিল । গ্রীকৃদের লেখায় জানিতে পারা যায়, পূৰ্ব্বে উত্তরবাঙ্গালার তেজপত্র বিদেশে বহুমূল্যে বিক্রীত হইত । সেন-রাজগণের সময় তাম্রলিপ্তের বাণিজ্য-খ্যাতি লুপ্ত হইয়াছিল। তৎপরিবৰ্ত্তে সপ্তগ্রাম বাণিজ্যপ্রধান স্তান হইয়া উঠে । সপ্তগ্রামের সুবর্ণবণিকৃসম্প্রদায় প্রয়োজনের সময়ে দেশের হিতকল্পে অর্থ দিয়া সাহায্য না করায়, বল্লালসেন ও লক্ষ্মণসেন উভয়েই তাহাদের প্রতি অপ্রসন্ন ছিলেন । বাণিজ্যের জন্য সাতগা অতি প্রধান স্থান হইয়াছিল। প্রাচীন বাঙ্গাল গ্রন্থে ইহাকে মহাস্থান বলা হইয়াছে। ঈশানী বাইছানী, উজানি, চাপাই,— এই সকল বণিকৃপ্রধান স্থান ছিল। বর্তমান মঙ্গলকোট, কোগ্রাম, নূতন হাট, পুরাতন হাটী প্রভৃতি প্রাচীন উজ্জয়িনী বা উজানীর স্থান অধিকার করিয়া লইয়াছে। কোগ্রামের অৰ্দ্ধ ক্রোশ দুরে বর্তমান ইছাবর ও তন্নিকটবৰ্ত্তী স্থানসমূহ প্রাচীন ঈশানী বা ইছানীর অন্তর্গত। চাপাই বা চম্পকনগর এখন বৰ্দ্ধমান জেলার অধীন । সে কালে কোন সদাগর বা বড়লোক রাজার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতে যাইতে হইলে পাটের দোলায় চড়িয়া যাইতেন । সঙ্গে বাস্থ্যকরগণ বাজাইতে বাজাইতে * ও পাইকের চীৎকার করিতে করিতে যাইত । রাজগণ সদাগরগণকে বাণিজ্যার্থ অর্থ সাহায্য করিতেন । বণিকেরা
- সেই সময়ের বাদ্যযন্ত্র—তুরী, পটছ, কবৰ্দ্দি, কাহল, করতালী, মডডক, BBBS DDS DDDS DDDS DBBBS BBBBS BBBBS BBBB BBBS BBDS ৰেণু-ত্রিকাও শেষ ।