গৌতমীয়ুতন্ত্রম ક્ષે ত্রিপাদৃদ্ধ উদৈৎ পুরুষ ইত্যাহু: প্রথম গিরঃ। বীজোচ্চারণমাত্রেণ চিৎস্বভাবঃ প্রজীয়তে ॥ ২২ ॥ বল্লভেন তু তদাচ্যং স্বtহয় জ্ঞানদাহন । ইত্যেবং কথিতং তত্ত্বং মুনে বৈ ব্রহ্মসম্মতম্ ॥ ২৩ ৷ যজ জ্ঞানাৎ সাধকশ্রেন্সে দিব্যানন্দঃ প্ৰবৰ্ত্ততে । অথবা গোপী প্রকৃতির্জনস্তদ্বংশমণ্ডলম্। ২৪ ॥ অনয়োর্বল্পভঃ স্বামী কৃষ্ণাখা ঈশ্বরঃ স্তুতঃ । কাৰ্য্যকারণয়োরীশঃ শ্রুতিভিস্তেন গীয়তে ॥ ২৫ ॥ অনেকজন্মসিদ্ধানাং গোপীনাং পতিরেব বা । নন্দনন্দন ইত্যুক্তস্ত্রৈলোক্যানন্দবৰ্দ্ধনঃ ॥ ২৬ ! চিত্তয়েদ্বিরজে মন্ত্রী সৰ্ব্বসম্পত্তিহুেতবে । দশানামপি তত্ত্বানাং সাক্ষী বেত্তা তথাক্ষরম্ ॥ ২৭ বেদ পুরুষকে ত্রিপাদরূপ বলিয়াছেন । এই ত্রিপাদশা দ্বারা সৎ, চিৎ ও আনন্দই লক্ষিত হইয়া থাকে। বীজের উচ্চারণে চিৎ, গোপীজনবল্লভশব্দে সৎ এবং স্বাহ শব্দ দ্বারা জ্ঞানের সারভূভ আনন্দকে অথবা গোপীশন্ধে প্রকৃতি, জনশদে তদংশমণ্ডল, এবং বল্লভশব্দে উচ্চাদের স্বামী অর্থাৎ কাৰ্য্য-কারণের অধীশ্বর কৃষ্ণাখ্য ঈশ্বরকৃেষ্ট বোধ করাইতেছে ; ২২-২৫ ৷ রজোগুণবিরহিত সাধক সৰ্ব্বসম্পত্তিলাভের নিমিত্ত এই মন্ত্র দ্বারা অনেক জন্ম সিদ্ধ গোপীগণের পতি, আনন্দবৰ্দ্ধন নন্দনন্দনকে চিন্তা করিবেন। এই দশাক্ষর মন্ত্র দ্বারা দশতত্ত্বের মধ্যবৰ্ত্তী সাক্ষিস্বরূপ অক্ষরব্রহ্মরূপ দশম তত্ত্বকে জানিতে পার! যায় বলিয়া ইহাকে দশাক্ষর মন্ত্ররাজ বলা হইয়া থাকে ॥ ২৬-২৭
পাতা:গৌতমীয়-তন্ত্রম্.djvu/১৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।