গোঁওমীয়তন্ত্রম ›ፃፃ পঞ্চাশদ্বর্ণরূপেণ ক্ষেত্রেশ বিশ্ববিগ্ৰহাঃ । তন্মাচ্চ সগুণং ক্ষেত্ৰং সিদ্ধয়ে স্তান্ন চান্তর্থী ॥ ৩৫ ৷ বিগুণঞ্চেমুখস্থোইপি কোঠেন সিদ্ধিমাপ্রয়াৎ। তস্মাচ্চক্ৰং বিচাৰ্য্যৈবং মিত্ৰঞ্চেৎ সৰ্ব্বসিদ্ধিদম্ ॥৩৬ । যস্মিন দেশে দীপপতিঃ সগুণং নামমন্ত্রয়োঃ । তত্ৰ স্বত্বেন গন্তব্যং সপীঠে দুৰ্লভো মত: ॥ ৩৭ ॥ রুদ্রাক্ষৈরপি ভদ্রাক্ষৈঃ পুত্রজীবকুচনানৈ । স্ফটিকৈশ্চ প্ৰবালৈশ্চ কুশগ্রন্থিভবৈস্তথা ॥ ৩৮ ॥ তথামলকসভূতৈস্তুলসীকাষ্ঠনিৰ্ম্মিতৈঃ। এভিশ্চ মালিকাং কুৰ্য্যাম্মতিমান বৈষ্ণবে মনে ॥ ৩৯ ৷ রুদ্রাক্ষসম্ভব যা তু অনস্তফলদী মতা । পুণ্ডরীকভবা মালা গোপালমন্থসিদ্ধিদী ॥ ৪০ ॥ সিদ্ধিই লাভ করিতে পারেন। বিশ্ববিগ্রহ, ক্ষেত্রেশ, সকল পঞ্চাশদ্বর্ণরূপেই বিরাজ করেন । অতএব নিগুণক্ষেত্র সিদ্ধিই প্রদান করিয়া থাকে। উছ৷ বিগুণ হইলে মুখস্থ হইয়াই কষ্টেই সিদ্ধি প্রদান করিয়া থাকে। এইরূপে চক্রবিচারে মিত্র হইলে সকল সিদ্ধিই পাওয়া যায়। ষে দেশে দীপপতি, নাম ও মন্ত্রের সগুণ, সেই স্থানে যত্বপূৰ্ব্বক গমন করা উচিত, কারণ সেইরূপ পীঠ অতি দুর্লভ ॥ ৩১-৩৭ ৷ বুদ্ধিমান ব্যক্তি বৈষ্ণবমন্ত্রে রুদ্রাক্ষ, ভদ্রাক্ষ, পুত্রজীব, কুচন্দন, স্ফটিক, প্রবাল, কুশগ্রন্থি, আমলকী বা তুলসীকাঠনিৰ্ম্মিত মালা ধারণ করিবেন। তন্মধ্যে রুদ্রাক্ষসস্তৃত মালা অনস্তফলপ্রদায়িকা, পুণ্ডরীকভবা মালা গোপালমন্ত্রসিদ্ধিদা,
পাতা:গৌতমীয়-তন্ত্রম্.djvu/১৮২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।