গৌতমীয়ুতন্ত্রম * *. প্রাণায়ামাত্তথা ধক্ষত্যবিদ্যা কামকৰ্ম্মজাম্। অথবা কিং বহুক্তেন শৃণু গৌতম মদ্ধচ; ॥ ১৬৮ ৷৷ প্রাণায়ামান্নহি পরং যোগিনাং মুক্তিসিদ্ধয়ে । প্রাণায়ামং বিধায়েখং দেছে পীঠানি বিন্তসেৎ ॥ ১৬৯ ৷ আাধারশক্তিং প্রকৃতিং কৃষ্ণাং শূকরমেবচ। পৃথিবীং ক্ষীরসিন্ধুঞ্চ শ্বেতদ্বীপঞ্চ মধ্যতঃ ॥ ১৭০ ৷ তন্মধ্যে রত্নগেন্থঞ্চ সৰ্ব্বাভীষ্টফলপ্রদা। গেছমধ্যে কল্পবৃক্ষং সৰ্ব্বরত্বমহোজ্জ্বলম। ১৭১ ৷ দক্ষাংশে দক্ষিণকটে তথা বামন্বয়ে পুনঃ । ধৰ্ম্মং জ্ঞানঞ্চ বৈরাগ্যং বিন্তসেদৈশ্বরং তথা ৷ ১৭২ ৷ মুখপাশ্বে নাভিপাশ্বে তানপুৰ্ব্বাংস্তু বিন্সসেৎ। বিস্তস্তৈবং পুনহ দিপদ্মং বিশ্বময়ং স্তসেৎ ॥ ১৭৩ ৷ প্রায়শ্চিত্ত। সর্প যেরূপ নিজদেহস্থ পুরাতন চৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া নিরাময় হয়, সেইরূপ নিত্য প্রাণায়ামপরায়ণ ব্যক্তিরও কমিকৰ্ম্মজ অবিদ্যা বিনষ্ট হইয়া থাকে। অধিক বলা নিম্প্রয়োজন, যোগিগণের মুক্তিসাধনে প্রাণায়ামই শ্রেষ্ঠ উপায়। অতএব প্রাণায়াম অম্বষ্ঠান করিয়া পরে নিজদেহে পীঠন্যাস করিবে । অtধারশক্তি, প্রকৃতি, কূৰ্ম্ম, শূকর, পৃথিবী, ক্ষীরসিন্ধু ও তাহার মধ্যে শ্বেতদ্বীপ নামক পীঠ চিস্ত করিবে। ঐ শ্বেতদ্বীপ-মধ্যস্থিত রত্নগেহ পীঠসকল অভীষ্টফল প্রদান করিয়া থাকে। ঐ গেইমধ্যে আবার সর্বরভূমহোজ্জল কল্পবৃক্ষ । দক্ষাংশ, দক্ষিণকাট, বামাংশ ও বামকটিতে যথাক্রমে ধৰ্ম্ম, জ্ঞান, বৈরাগ্য, ও ঐশ্বৰ্য্য বিস্তাস করিতে হইবে ॥ ১৬৭-১৭২ ৷ মুখপাশ্ব ও নাভিপাশ্বে ঐ চারিটিই আবার নঞ যোজনা ( অধৰ্ম্ম,
পাতা:গৌতমীয়-তন্ত্রম্.djvu/৩৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।