পাতা:গ্রন্থাকারনামা - প্রমিলচন্দ্র বসু .pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| St J . ‘স ১৭১। এই সঙ্কেতটি ব্যবহার করিতে হইবে । এইরূপ না করিলে উভয় পুস্তকের মধ্যে পার্থক্য জ্ঞাপক কোন সঙ্কেত থাকিবে না। । . বিশেষ ਭਵਤ :-এই প্রকার। बडिf उ न९чя с * कब्रिवाब थरब्राजन गरूँगा श्रब ना । यथन श्रहे थकब्र थtग्राबम . উপস্থিত হইবে, তখন o झहे८ङ ১ পর্য্যস্ত সংখ্যা কয়টির মধ্যে । কান সংখ্যাটি যোগ করিলে, অনুরূপ কারণে ভবিষ্যতে এই নামের সম্বেতের পূর্বে বা পরে সহজে অন্যান্ত নামের সঙ্কেত প্রণয়ন করা সম্ভব হইবে, বিশেষ বিবেচনা পূর্বক তাহ স্থির করিতে হইবে। সাধারণতঃ o সংখ্যাটি যথাসম্ভব ব্যবহার না করাই ভাল। । উদাহরণঃ—একই শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত পুস্তকে গঙ্গাপ্রসাদ অগ্রবাল নমের জন্ত ‘গ ১৭’ সঙ্কেত ব্যবহার করিবার পর ‘গঙ্গাপ্রসাদ উপাধ্যায়’ ও ‘গঙ্গাপ্রসাদ শ্ৰীবাস্তব’ নাম দুইটির জন্য যদি যথাক্রমে ‘গ ১৭১’ এবং ‘গ ১৭২’ এই সঙ্কেত দুইটি ব্যবহার করা হয়, তাহা হইলে তৎপরে ঐ শ্রেণীর অন্তভুক্ত অপর একখানি পুস্তকে, তাহার গ্রন্থকার ‘গঙ্গাপ্রসাদ ঘোষ এই নামের সাঙ্কেতিক চিহ্ন ব্যবহারের জন্ত ‘গ ১৭১। এই সঙ্কেতের পরে পুনরায় আর একটি সংখ্যা যোগ করিতে হইবে । কিন্তু গঙ্গা প্রসাদ গ্রীবাস্তব’ নামের সাঙ্কেতিক চিহ্নের জন্য ‘গ ১৭ সঙ্কেতের পর ২ সংখ্যাটি যোগ ন৷ করিয়া ( খ্ৰীবাস্তব’ শব্দের আদ্যক্ষর শ' এর স্থান বর্ণের শেষের দিকে বলিয়া ) o হইতে ৯ সংখ্যা কয়টির শেষের দিককার কোন সংখ্যা যদি যোগ করা হইত তাহা হইলে ‘গঙ্গাপ্রসাদ ঘোষ' নামের সঙ্কেতটকে অকারণ দীর্ঘ করিতে হইত না ; ঐ নামের জন্ত ‘গ ১৭২’ অথবা ‘গ ১৭৩' এই প্রকার কোন একটী সম্বেত ব্যবহার করা চলিত । 1 * ৬ । একজন গ্রন্থকারের একই বিষয়ের বিভিন্ন পুস্তকে