পাতা:গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিহারীলাল চক্রবর্তী.pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বপ্নদর্শন । R> দর্শনে কুরঙ্গ যেমন চকিত হইয়া চতুর্দিকে ছুটিতে থাকে, তদ্রুপ আমিও অতিশয় চঞ্চল চিত্তে সম্মুখস্থ মাৰ্গেশ্লাবিত হইলাম। কিন্তু কি জন্যে দৌড়িতেছি, দৌড়াইয়াই বা কি হইবে, তাহাৰ কিছুই স্থিরতা নাই। যত বেগে যাইবার চেষ্টা করি, ততই পদে পদে পদ শ্বলন হইতে লাগিল। এইরূপ একবার উঠি, একবার পড়ি, কতক দূর গমন করিলাম। ক্রমে অতিশয় ভয় পাইয়া আর ছুটিতে না পারিয়া কঁাপিতে কঁাপিতে বসিয়া পড়িলাম। চক্ষু মুদিত করি যা ভাবিতে লাগিলাম, বিবেচনা হইল, অধিষ্ঠাত্রী দেবতা যে মহামারী রাক্ষসীর কথা বলিয়াছিলেন, বোধ হয়। সেই মায়াবিনীর মায়ায় পড়িয়া এরূপ DBBD BDS S DDD S S DBSL S S DDDDS aBB BBDBDB BDBDBD নির্দেশ হইলেও ভয়োপসম হইল না, প্ৰত্যুত রাক্ষসীর কথা মনে পড়াতে দ্বিগুণ ভয়ে অভিভূত হইতে লাগিলাম। এমন সময়ে ‘মহামারী মহামারী” এই শব্দ আমার কর্ণকুহরে প্রবেশ করিল। অমনি চমকিয়া উঠিলাম, শিরাসমূহ আন্দোলিত হইয়া উঠিল, শোণিতগতি যেন একবার মাত্র স্তব্ধ হইয়াই পুনঃ দ্বিগুণতর বেগ ধারণ করিল ; বুকের ভিতর ধক ধিক করিতে লাগিল ; বিন বিনা করিয়া ঘৰ্ম্ম হঠতে লাগিল ; কর্ণের ভিভর ভো ভো করিতে লামিল ; সকলি শূন্য দেখিতে লাগিলাম, নেত্রপথে যেন যেন একটা প্রগাঢ় অন্ধকার আসিয়া আবিভূতি হইল, তাহার অভ্যন্তরে মৃত্যু যেন মূৰ্ত্তিমান হইয়া লক্ষে বস্ফো নৃত্য করিয়া বেড়াইতেছে। যেন একটা বিকটাকার রাক্ষসী বিকট বদন ব্যাদান করিয়া à 6t