পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रैले ● औक् ७ श्मूि । কৃপণতা প্রাপ্ত হইয়াছে। কেহ কেহ মহাভারতেও ঘটনাবলী ও কৃষ্ণচরিত দর্শাইয়া সে কৃপণতার খৰ্ব্বতা দেখাইতে উৎসুক হইতে পারে। সে খৰ্ব্বতা সত্য ; কিন্তু তাহা হইলেও, কাগজে তাহা যতট, কাজে কিন্তু তত নহে। গ্রীকের কাগজে যতটা থাকুক বা না থাকুক, কাজে তাহা অনেক। ফলতঃ আত্মবৃত্তির স্বরণ ও পরিশুদ্ধিকল্পে যে কিছু অনুষ্ঠান, তাহার অতিরিক্তে হিন্দুর দৃষ্টি বড় চলিত না। প্রত্যেক ব্যক্তি ধরিলে, হিন্দু অবশ্যই পূর্ণ মনুষ্য এবং গ্রীকের তুলনায় দেববৎ। কিন্তু হায় ! সেই দেবত্বসমষ্টিকে একত্র বন্ধন করিয়া তাহাকে জাতীয় আকার প্রদান করিবার উপযুক্ত যে বন্ধনরজ, তাহার অভাব অতিশয় । উপরে যেরূপ প্রদর্শিত হইল হিন্দুর অবলম্বিত সেই হিতব্রত, प्राग्नरुदिदएछ (५ दिछू रुघ्नईॉन ७द९ पर्णीष्र्य पशि पोशं गदिक কাৰ্য্য বলিয়া নিরূপিত, সেই সকলের অতিরিক্ত আর যাহা কিছু, তাহা হিন্দুর বিশ্বাসে অবিস্তু, মায়া বা অজ্ঞানের ফল । সুতরাং সেই পরিমাণে তাহারা তাচ্ছিল বা ঔদাসিন্তের বিষয়। শৈবদর্শনমতে ভোগ, সাধন, কলা, কাল, নিয়তি, রোগ, প্রকৃতি ও গুণ ইত্যাদি তত্ত্বের বশীভূত জীব যাহারা, তাহারা অপকপশদ্বয় শ্রেণিবিশিষ্ট ; ইহাদিগকে শাস্তিস্বরূপ মহেশ্বর সংসারকুপে নিক্ষেপ করিয়া থাকেন। হিন্দুস্তবের শেষ নিরূপণ, "ত্রৈগুণ্যবিষয়া বেদা নিন্ত্রৈগুণ্যে ভবাৰ্ছন।” অন্তে কৰ্ম্মমাত্রের নিৰ্ব্বিশেষ ধ্বংস। বেদান্ত আদি যাবতীয় দর্শনেরই ঐ শিক্ষা। কণাদ ঋষিরও এই কথা, শ্রতি পুরাণাদি দ্বারা আগে কৰ্ম্মসাধনান্তে আত্মার স্বরূপ ও গুণাদি পরিজ্ঞাত হওনানন্তর, নিদিধ্যাসন দ্বারা আত্ম-সাক্ষাৎকার এবং তত্ত্বজ্ঞান লাভ ব্যতীত, মুক্তির সম্ভাবনা নাই। জ্ঞানমার্গে উত্থানের পূৰ্ব্বে সকল তত্ত্বশাস্ত্রই