পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ーパーツゲ গ্রীক ও হিন্দু ৷ ঘটনাবিশেষ জ্ঞানে তাহার ভৌতিক কারণ অনুসন্ধানের নিমিত্ত বিজ্ঞান খুলিয়া বসিবে ; কেহ বলিবে, উহা দৃষ্টিভ্ৰমাত্র ; কেহ বা বলিবে, সেদিন একটা নক্ষত্র জলিয়াছিল ; আবার উত্তর পুরুষের বলিবে, সকলেই সেই দিন উন্মত্ত হইয়াছিল, নতুবা এমন অদ্ভুত কথা রটাইয়া রাখিবে কেন ? অথবা যদি সেই স্বৰ্য্যমূৰ্ত্তি, সকল কালের এবং সকল দেশের সকল লোককেই প্রবোধ দিবার জন্ত সৰ্ব্বদেশব্যাপী ও সৰ্ব্বকালীন হইয়া থাকেন, তাহ হইলেই বা নিস্তার কই ? হয়ত লোকে দুই দিনের জন্য বিশ্বাস করিবে, কিন্তু তৃতীয় দিন হইতেই কিছু অধিক বুদ্ধিমান হইয়া বলিতে থাকিবে,—‘ইহা আর একটা স্বৰ্য্য, পূৰ্ব্বকার লোকে মূৰ্খতাবশতঃ বুঝিতে পারিত না এবং কুসংস্কারাবিষ্ট হইয়া ইহাকে ঈশ্বর বলিয়া মানিত। আমি কিছু এ সকল অত্যুক্তি করিতেছি না, তুমি ত নিত্যই এরূপ নানা বিস্তাবুদ্ধির পরিচয় দিয়া থাক। অতএব বাঞ্ছারাম, আমি বুঝিতে পারি না, ঈশ্বর কিরূপ প্রত্যক্ষ এবণযুক্ত হইলে তবে তোমার এবং তোমার বংশাবলীর মনঃপূত এবং বিশ্বাসের পাত্র হইতে পারেন ! বলিতে পার, এমন এলাকচিত্ত যাহার, তাহদের কোন বস্তুতে প্রত্যয় জন্মান সম্ভব ? aভয়প্রাপ্তি হয় তাহদের, যাহারা স্বয়ং প্রত্যয়-প্রতিরূপ। কিন্তু রু। তুমি অপ্রত্যয়ের পুঞ্জ এবং রাশি, তোমার আবার প্রত্য। ক. বাহার প্রত্যয়-প্রতিরূপ, চিত্ত যাহাঁদের সাবান্ত, cछंडे var পৰিক, তাহারা সেই ঈশ্বরকে সহজেই অঙ্গভব করি থাকে। ইহা নিশ্চয় জানিবে, ঈশ্বরকে প্রত্যক্ষ অনুভব করা কঠিন aহ, কল্প প্রত্যয় প্রতিরূপত, সাব্যন্তচিত্তত, সাৰিক ষ্টে, ইত্যাদি লঞ্চ দ্বারা তদৰ্থে প্রস্তুত হওয়া। সেরূপ প্রস্তত না হইয়া ঈশ্বরকে