পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম প্রস্তাব । so কাজেই লাভের অন্ধ সমস্তই বিদেশীয়ের হস্তে গমন করিয়া থাকে। । ভারতলক্ষ্মী এখন জলধিতলে, আবার যদি কখন সমুদ্রমন্থনের আয়োজন হয়, তবেই মঙ্গল । এখানে আমার রামা কৈবৰ্ত্তের কথা মনে পড়িয়া গেল। বাঞ্ছারাম গুন একটা গল্প করা যাউক । । একদা এক উদরামশুষ্ঠ দরিদ্র ব্রাহ্মণের চাকর রাখিবার ইচ্ছা হইয়াছিল। উমেদার রাম কৈবৰ্ত্ত উপস্থিত হইয়া বলিল, “ঠাকুর, তুমি নিজে খাইতে পাও না, তুমি চাকর রাখিবে কি দিয়া ?” ব্রা। “যা দিয়া হউক বাপু তোমার বেতন লইয়া কথা, তোমার বেতন পাইলেই ত হইল। তুমি চাকর হও, বেতন নির্তাবনায় পাইবে ; আর বাপু, আমি যাহা যাহা করিতে বলিব, তুমি চাকর যখন, তখন তাহা বিনা আপত্তিতে করিবে ।” রা। “যে আজ্ঞে ঠাকুর, বেতন যদি ঠিক মত পাই, তবে না করিব কেন ?” ব্রাহ্মণের সঙ্গে রামার চুক্তি শেষ হইল। পরদিন রামা কার্ধ্যে হাজির হইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “ঠাকুর কি করিতে হইবে ?” ঠাকুর উত্তর করিলেন, “বাপু, তোমাকে ভিক্ষায় যাইতে হইবে এবং ভিক্ষণস্থ রোজ রোজ যাহা পাও তাহা আমাকে আনিয়া দিতে হইবে।” রাম তাহাই করিতে লাগিল । 釀 ক্রমে ভিক্ষার চাউল অনেক জমা হইল এবং তাঁহার বিক্রন্থে ব্ৰাহ্মণের টাকাও সংগ্ৰহ হইতে লাগিল অনেক ; সুতরাং রামারও নিয়মিত সময়ে বেতন পাওয়ার পক্ষে কোন বাধা হইল না । ব্রাহ্মণ ক্রমে বড় মানুষ হইয়া উঠিল ; এবং রামাও ক্রমে পুরাতন চাকর হওয়ায় নেমকহালালীর বৃদ্ধিতে, পুরা টানে ভিক্ষা করিয়া चांनिब्रां निरङ जांत्रिल