পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ግ¢¢ यौक ७ दिनू। श्र्थी, निकू, छडिन्, घ्ठ, शृङ्घा ८य९ छण ७३ जक्ष्णब्र अ३िर्छ|ङ्घদেবতানিচয়ের উদ্ভব হইল। (২) ইছারা মনুষ্য-শরীরে প্রবেশ করিয়া যথাক্রমে বাগিঞ্জিয়, শ্বাসেক্রিয়, দর্শনেঞ্জিয়, শ্রবণেন্দ্রিয়, কেশ৮ বলী, মনঃ, প্রাণবায়ু এবং উৎপাদিকা শক্তি এই সকলের অধিষ্ঠাতা ও পরিরক্ষকভাবে অবস্থিত করিলেন। অনন্তর পরমাত্মা স্বল্প সমস্তে প্রবেশ করিয়া তাহাদিগকে প্রদত্ত ষে স্বভাব, তাহা ব্যক্ত করিলেন ; এ নিমিত্ত সাকার নিরাকার, সৎ অসৎ, বিদ্যা অবিদ্যা, উভয়বিধ ভাবই তাহাতে আশ্রয় করিল।(৩) যেমন প্ৰজলিত অগ্নি হইতে শত শত ফুলিঙ্গ বাহির হয়, এবং সেই স্ফুলিঙ্গ ও অগ্নি যেমন এক পদার্থ, অথবা আকাশ যেমন ঘটে আবদ্ধ হইলেও তাহা আকাশ সহ סין • צצוא "s) = afaft) “সৰ্ব্বং সলিলমেবাসীৎ পৃথিবী তত্র নিৰ্ম্মিত । ততঃ সমভবদব্ৰহ্মা স্বয়ভূদৈবতৈঃ সহ ॥” পুনশ্চ মমুতে ( ১৬-৯ ) অব্যক্ত সূক্ষ্ম পরমাত্মা স্বষ্টিকরণেচ্ছু হইয়া পঞ্চভূতাদির স্বাষ্ট করিলেন, তাহাতে আপন শক্তিরূপ বীজ আপণ করায়, একটি অণ্ডের, উৎপত্তি হইল। ঐ অণ্ডে বিধাতা হিরণ্যগর্ভ জন্ম গ্রহণ করিলেন। (৩) বেদান্তদর্শনের শাস্করভাষ্যমতে ঈশ্বর সত্য, আর সমস্ত অসত্য অর্থাৎ অবিদ্যা বা মায়া । এই স্বষ্টি সেই অবিদ্যা-প্রপঞ্চ । অবিদ্যার আবরণশক্তি ও বিক্ষেপশক্তি, এতদুভয় শক্তিবশে জীবাত্মা অবিদ্যায় আবদ্ধ হইয়। থাকে । অবিদ্যা কৰ্ম্মফলাশয়ী, তন্নিমিত্ত ক্ষণে উন্নত ক্ষণে অবনত হওয়ায় তদাশ্রিত জীবও পূণ্য-পাপ, স্বখ-দুঃখ ও স্বৰ্গনরকাদির অধীন হইয়া থাকে । জীবাত্মা যখন এই অবিদ্যা-বন্ধন ছেদ করিয়া পরমাত্মার সাক্ষাৎকার করে, তখনই জীবাত্মার কামকৰ্ম্মাদির হেতুরাহিতো মোক্ষসাধন হয় । পুনশ্চ, মহানির্বাণতন্ত্রে “ব্রহ্মাদিতৃণপৰ্য্যন্তং মায়য়া কল্পিতং জগৎ" এবং “স্বময়ারচিতং বিশ্বং” ইত্যাদি । অবিদ্যা দ্বারা জীবাত্মা আবদ্ধ হইতে পারে কি না, তাহ। সাস্থ্যসূত্রের প্রথমাধারে ২৭, ২১, ২২, ২৩ ও ২৪ সংখ্যক সুত্রে মীমাংসিত হইয়াছে। "নাবিদ্যাতোইপ্যবস্তুনা বন্ধীযোগাৎ" ইত্যাদি । ব্রহ্মে এই বিশ্ব যেরূপে নির্ভর করিয়া আছে, তাহ শ্বেতাশ্বতর উপনিষদের প্রথমে নদী ও: চক্রের রূপকে অতি স্বন্দররাপে প্রদর্শিত হইয়াছে ।