পাতা:ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৯৫

ঘরের কথা ও যুগ-সাহিত্য Seo সঙ্গে পাড়িতেন, তা হলে মারলোর ফষ্ট ও শিলারের এপিসিকাইডল হইতে কবিতা আওড়াইয়া ঠাঁহাকে আমি আমার বিক্রম দেখাইয়া দিতাম, -চণ্ডীদাস-বিদ্যাপতি -গোবিন্দ দাস যে গীতি-কবিতার রাজা তাহ বুঝাইয়া দিয়া আমি তাহার নিকট হইতে বিস্ময় ও গ্ৰীতির স্তোক-বাক্য আদায় করিয়া লইতোম। কিন্তু তিনি আমাকে সে সুযোগ দিলেন। না। তিনি শুধু বই লিখিয়াই সাহিত্য-সম্রাট না কথাবাৰ্ত্তায় ও সাহিত্য রস প্রচুর রূপে দিতে পারেন তাহা বুঝিবার সুবিধা পাইলাম না। বঙ্কিমবাবুকে আমি স্বচক্ষে দেখিয়া আসিলাম কিন্তু তাহার বই পড়িয়া তাহার যেরূপ মনে মনে আঁকিয়াছিলাম, সে আমার ধ্যান-লোকের বঙ্কিমবাবুর কোনই আভাষ সাক্ষাৎকারে পাইলাম না, সুতরাং সাক্ষাৎ दिका ठूझेन । আমি কলিকাতা আসিয়া দেখিলাম, রামদায়াল আর ঠিক তেমন নাই ; সাহিত্যিক কথা লইয়া যে দিন রাত থাকিত, সে শুধু ধৰ্ম্ম ধৰ্ম্ম করিয়া বেড়াইতেছে। আৰ্য্যমিশান ইনসটিটিউসনের সে হেডমাষ্টার হইয়াছে, তাহাব স্বত্বাধিকারী পঞ্চানন বাবুর নিকট সে দীক্ষা লইয়াছে। এদিকে DBDBDDD BuBBB DBBDD DBDDB BB BBD DD DBDD DDDS gg D BBD DDD Bt DBDD sBLD DBDD DBBDBuDDSS D TDB সকল কথা বলিতে লাগিল, যাহা আমাদের মাথা ডিঙ্গাইয়া চলিয়া যায়। বাঙ্গালী মাতাজীর সঙ্গে সে আমার পরিচয় করাইয়া দিল ; আমার ইতিপূর্বে বিশ্বাস ছিল-স্ত্রীলোক ভালবাসার জিনিল, পুজার জিনিষ। তিনি সুখদুঃখের সঙ্গিনী হইতে পারেন, পালন করিতে পারেন, নিতান্ত বীর বৃদ্ধি ব্যক্তিকেও কবিত্ব-কল্পনা দিয়া স্বপ্নাবিষ্ট করিতে পারেন-কিন্তু শিক্ষা দীক্ষা ও গুরুতর চিন্তা-শীলতায় তিনি কখনই পুরুষের সমকক্ষ হইতে পারেন না। মাতাজার সঙ্গে ঘনিষ্ট ভাৰে মিশিয়া আমার সে শ্ৰীষ্ম