পাতা:ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৭১

গগন বাণু vo তাহা বুঝাইয়াছেন। ‘বুদ্ধ ও সুজাতা’ চিত্রে ভক্তি-বিনম্র ললনার প্রণতি ও সাদর নিমন্ত্রণ নারী হৃদয়কে যেন একটা পুম্পিত লতার স্থায় প্ৰত্যক্ষ করিয়া দেখাইতেছে, --ভক্তি যেন রূপ ধারণা করিয়া সৌন্দৰ্য্যের ক্ষেত্রে আত্ম-প্ৰকাশ করিতেছে । অবনীন্দ্ৰ বাবু সেই একভাবেই আছেন, সেই একলক্ষ্য । চেহারা ও যে-২০ বৎসরে বেশী পরিবর্তন হইয়াছে, তাহা নহে। মাঝে সি, আই, ই, উপাধি পাওয়ার পরে একটু বাকিয়া গিয়াছিলেন, কিন্তু সেই বঙ্কিমত্ব বাতিরোগে কিম্বা বঁকা খামের শ্ৰী দেহে ফলাইবার জন্য সে সম্বন্ধে মত ভেদ আছে। আমার বিশ্বাস সরকারী উপাধির গুরু ভার সহ করিতে না পারিয়া এরূপ হইয়াছিলেন। ব্যঙ্গ ছাড়িয়া দিলে, বাত রোগ তাহার দেহটি কিছু কালের জন্য টানিয়া ধরিয়া আবার ছাড়িয়া দিয়াছে-এখন আবার সেই হাসি প্ৰফুল্ল-মুখে স্নিগ্ধ মধুর চাউনি লইয়া সম্পূৰ্ণ ঋজু দেহে তিনি বিদ্যমান আছেন। কিন্তু গগনবাবুর খেয়ালের অন্ত নাই। সহসা স্বদেশী চিত্রের প্রতি অনুরাগের মাত্ৰা চড়িয়া গেল, অমনই প্রাচীন বড় বড় বহুমূল্য বিলাতী ছবি DDDD BDB DDD BBB DBzSDD DLBDD TBSD uu BDBB EBD DBBYDB DDDB DDDBD TS YBYE BBBBD DDD দিয়া তিনি দেয়াল ছাইয়া ফেলিলেন। কৃষ্ণ পাথর ও অষ্ট ধাতুর প্রাচীন মূৰ্ত্তি, এবং মোগলাই চিত্রের সন্ধানে লোক নিযুক্ত করিয়া সংগ্ৰহ করিতে লাগিলেন। যখন যে খেয়াল গগন বাবুর মাথায় আসে তাহা যেন তাহাকে একবারে পাইয়া বসে। এই খেয়াল একটু “মন্দা” না পড়িতে পড়িতেই, তিনি তাহার হলঘরটির পরিবর্তন করিতে লাগিয়া গেলেন,নীচেকার ঘরটা ছাড়িয়া দিয়া উপুরের ঘরটায় আসিলেন, এবং বৎসরে দুবার করিয়া দেয়ালের চিত্ৰিত লতাফুল গুলি নুতন করিয়া আৰ্কাইতে লাগিলেন। ঠিক কোন