চণ্ডকৌশিক | - ృళరి শাস্তি, স্বস্ত্যয়ন, দান, সাধু-সংকীৰ্ত্তন আর, সৎ-বিপ্রদের আশীর্বচন –এই সবে উৎপাতাদি হয় প্রশমন ॥ , তাই, গুরুদেব কুলপতি, স্বস্ত্যয়নের অবশিষ্ট সৰ্ব্ব-বিঘ্ন-নাশী শান্তি, রাজা ও শৈব্যাকে দেবার জন্ত আমার হাত দিয়ে পাঠিয়ে দিলেন । প্রতিহারীর প্রবেশ । —আসুন মহাশয় আস্থল । ( নিকটে গমন ) স —(নিকটে গিয়া ) রাজন কল্যাণ হোকৃ! জা –( ব্যস্ত সমস্ত ভাবে উঠিয়া ) মহর্ষি ! অভিবাদন করি । প্লব্য —মহর্ষি ! প্রণাম । }পস —রাজন ! বিজয়ী হও । দেবী ! বীর-প্ৰসবিনী হও । তা – ( আসন অনিয়ন ) * —এই আসন, এইখানে বস্থন । কিলে – ( উপবেশন ) জা –হেমপ্ৰভা ! যাও তুমি দ্বার রক্ষা করগে । —যে আজ্ঞা মহারাজ ! ( প্রস্থান ) স —রাজন ! গুরুদেব কুলপতি, নিশি জাগরণের পর, সকলত্র আপনার অভিষেচনের জন্ত, স্বস্ত্যয়নের অবশিষ্ট তার আশীৰ্ব্বাদী শান্তিজল আপনার নিকটে পাঠিয়েচেন, গ্রহণ করুন । জা –(সহৰ্ষে অঞ্জলি-বদ্ধ হইয়া ) বড় অনুগ্রহ । |. |-س মন্ত্রপূত, পাপহারী, ক্ষাত্র-তেজ-বুদ্ধিকারী স্বস্ত্যয়ন-অবশিষ্ট পুণ্য এই বারি চমৎকার,
পাতা:চণ্ডকৌশিক (জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর).djvu/১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।