દર চণ্ডকৌশিক । স্বৰ্য্যাস্ত-কাল-পূৰ্ব্বে যদি না গুধি গো আমি 3. দক্ষিণার ঋণ, দিও শাপ, কোরে বধ— যাহা ইচ্ছা তব, আমি তোমারি অধীন ॥ " মহর্ষি ! প্রসন্ন হোন্—আমি এখনি বণিক-বীৰ্থীতে যাচ্চি । কে – শাপ-জল পরিহার করিয়া ) আচ্ছা, তুমি সেই খানে গিয়েই দিএ । আমি দ্বিতীয় স্নান সমাপন করে এখনি আসূচি। - ( প্রস্থান ) রাজা –(হতাশ ভাবে স্বগত ) আছো ! ইহলোকে পরলোকে এক মাত্র যাহা অতি ভয়ের কারণ —ধিক্ ধিক্ সেই ঋণে —পরিণামে ফল যার অতীব ভীষণ ; যেন দেখিয়াছে কৰ্ভু “यङांछम”-कूरु भूध —সেই মহাজন ॥ ( পরিক্রমণ করিয়া সহৰ্ষে দেখিয়া ) এই যে বণিক-বীৰ্থী ! (মস্তকে তৃণ দিয়া ধৈর্য্য-সহকারে ; ওগো সাধুগণ । কোন কাৰ্য্য-অনুরোধে অন্ত কোন না দেখি’ উপায়, লক্ষ ক্ষুবর্ণের পণে বিকাইব আমি আপনায় ॥ অতএব আপনারা আমাকে গ্রহণ করুন। (আকাশে ) কি বলচেন ?—কেন আমি এষ্ট দারুণ কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হয়েচি, এই কথা জিজ্ঞাসা করচেন —এ কথা কেন পুনঃপুনঃ জিজ্ঞাসা করচেন ?—এর উত্তরে
পাতা:চণ্ডকৌশিক (জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর).djvu/৪৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।