পাতা:চণ্ডিকা-মঙ্গল.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট । আমি শ্ৰীমদ্ভপৰীতার উপক্রমণিকায় দেখাইবার চেষ্টা করিয়াছি যে হিন্দু শাস্ত্র মাত্রই দ্ব্যর্থবোধক অর্থাৎ জ্ঞানীর পক্ষে অস্তলক্ষ্য ও অজ্ঞানীর পক্ষে বহিলক্ষ্য প্রকাশক। মার্কণ্ডের পুরাণান্তর্গত চ তীও রূপকাবৃত মহাশাস্ত্র। ইহা পাঠ করিয়া জ্ঞানী ও অজ্ঞানী উভয়েই ধৰ্ম্ম অর্থ কামমোক্ষ চতুর্বর্গ লাভ করিতে পারেন । অস্তলক্ষ্য গীতাভে যেমন শরীরস্থ প্রবৃত্তি ও নিবৃত্তির যুদ্ধ বুঝায়, সেরূপ চণ্ডীতে দেবতা বা পূণ্যশক্তির সহিত অস্থর বা পাপশক্তির মহাসংগ্রাম বুঝাইয়াছে। এই দেবাস্থর সংগ্রামে কখন ও বা দেবতা জয়ী কখন ৰ জন্থর জয়ী হইয়া থাকে। ৰখন দেবতা পরাজিত ও অস্থর জয়ী হন তখন জগতে পূণ্যের স্থান পাপ শক্তির অধিকৃত হয় । দেবগণ হীন শক্তি ও পরাজিত্ত হইলে পুণ্য শক্তি রক্ষার জন্ত মহাশক্তির আবির্ভাব হয়। সে মহাশক্তি কি ? একবার দেখা যাক । সমগ্র জগৎ ছুইটী পদার্থের দ্বারা স্বজিত ; একটন ব্যোম বা আকাশ, অপরটা প্রাণ । আকাশ সৰ্ব্বৰ্যাপী সৰ্ব্বাস্থস্থ্যত সত্বা যাহা হইতে জাগতিক স্বগ্ন স্কুল ৰম্ভ উৎপন্ন হইয়াছে । স্থষ্টির আদিতে একমাত্ৰ আকাশই থাকে এবং কল্পাত্তে কঠিন তরল ও বাষ্পীয় সকল পদার্থই আকাশে লয় প্রাপ্ত হয় । दिठौब्रजे थानं । ७हे थां★हे थश९ ठे९नख्द्रि कांद्रनङ्कडा अनखরূপা সৰ্ব্বব্যাপিনী মহাশক্তি যথা “ অপরেরমিত, স্বস্তাং প্রকৃতিং fब्रकि८ब श्रृंब्रार 1 औद झूठार यशबtcश वरबद९ थाई८ड ज*९ ” ॥