পাতা:চতুষ্কোণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V চতুষ্কোণ বদনামও রটুক। রটুক, কি আসিয়া যায়। মনটা শান্ত হওয়ার সময় পাইলে নিজের খাপছাড়া খেয়ালে নিজেরই তার হাসি পাইত। এখন মনে হইল, খেয়ালটা নামিটাইতে পারিলে কোনমতেই তার চলিবে না। -কালী শোনো । -কালী নিৰ্ভয়ে কাছে আগাইয়া আসিল । -केि ? --তোমার নাড়ী আছে কালী ? অসুখ হলে ডাক্তাররা হাত ধরে যে পালস্ দ্যাখে, সেই নাড়ী । -আছে না ? ও পালস সবারি থাকে। কালীর মুখে কৌতুকের মৃদু হাসি ফুটিয়া উঠিল। —তোমার পালস নেই। এক একটি মেয়ের থাকে না । -পালস না থাকলে কেউ বঁাচে ? মরে গেলে তখন পালস থাকে नl @शे (शून-कांत्री छान शऊठेि बांफुांशेश नि । কজি ধরিয়া নাড়ী পরীক্ষার সুবিধা দেওয়ার জন্য ঘোষিয়া আসিল আরও কাছে । তখন খেয়াল করে নাই, কিন্তু মনের মধ্যে ঘটনাটির পুনরাবৃত্তির সময় রাজকুমারের মনে পড়িয়াছে, হাত ধরামাত্র গিরীন্দ্ৰনন্দিনী কেমন যেন শক্ত হইয়া গিয়াছিল। কালীর কৌতুকের হাসি আর নির্ভয় নিশ্চিন্ত ভাব রাজকুমারের মনে অসন্তোষ জাগাইয়া তুলিল। এরকম হওয়ার তো কথা নয় ! -ইশ ! তোমার পালস্ তো ভারি দুর্বল কালী ? কালীর হাসি মিলাইয়া গেল । --সত্যি ? --তোমার হার্ট ভারি দুর্বল । -আমি তাে জানি না! ’ -দেখি তোমার হার্ট ? গিরির হৃদস্পন্দন শুধু সে পরীক্ষা করিতে গিয়াছিল, কালীর