পাতা:চন্দ্রকান্ত.pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“ི་སྦྱང་ চঞ্জকান্ত । సి করে শোভে অসি | মব পয়েtধর জিনি তলুর বরণ । তিমির করয়ে দুর তাহার কিরণ । নখচ্ছদ নিদির্চাদে প্রকাণ্ড শরীর f বার বার হুহুঙ্কার অতি সুগভীর } রথে হুৈতে লম্ফ দিয়া পড়ে রণ স্থলে । বামার দেখিয় ৰূপ শতস্কন্ধ বলে । কাহার যুবতী তোরে দেখি বিবসন । রমণী হইয়া কেন এর লজ্জ হীন । সংগ্রামেরবেশতোর অসি দেখি করে "কেনব। আইলে হেথা মরিবার তরে | সীতাদেবী কম ওরে শুন শতানন । আজি তোরে পাঠাইব যমের ভুবন । আপনারে দৰ্প কত মত্ত অহঙ্কারে । সমুচিত ফল তার দিবহে তুেমারে। এত শুনি ক্রোধিত হইল শতানন সীতার উপরে করে বাণ বরিয়ণ । দুইশত করে ধনু ধরে শতখান । একেবারে শতস্কন্ধ ছাড়ে শতবাণ !! অসীতাবরণী সীতা রাম সীমন্তিনী । হাসিয়! সকল তাস্ত্র গরীসে তামনি । বাড়িল সঘনে সী তার উল্লাস । রথ রথী পদাতিধরিয়া করে গ্রাস । দন্তে সমর লম্ফে ভূমি কম্পে কুৰ্ম্ম পৃষ্ঠ নড়ে । মুনিগণ পলায়ন নিজস্থান ছাড়ে । টলমল করে মহী যায় রসাতল । শতস্কন্ধের যত সৈন্য পড়িল সকল । অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ড এক লোমকূপে যার । তার আগে শতস্কন্ধ হবে কোন ছার । প্রাণপণে পুনঃ পুনঃ যত এড়ে বাণ শ্ৰীভাঙ্গে ঠেকিয়া সৰ হয় খান থান । বাণ ব্যর্থ দেখি মাত্র শতস্কন্ধ কোপে । রথ ছাড়ি ভূমে বীর পড়ে বীর দাপে । মহা ভয়ঙ্কর যেন প্রলয়ের কাল । একশত খড়ল হাতে একশত ঢাল । উৰ্দ্ধে যোজন শতদশ যোজন অড়ে । উপাড়ে বৃহৎ বৃক্ষ মিশ্বাসের ঝড়ে দোর্দণ্ড প্রতাপেতে মহাচণ্ড বেগে । অসিচৰ্ম্ম লয়ে থায় অসীতার আগে ! অন্তরীক্ষে দেবগণ সবে দেখে রঙ্গ । প্রবল অনলে যেন প্রবেশে পতঙ্গ । শতস্কন্ধ সঙ্গে সৈন্য শত অক্ষৌহিণী । শতপুর হয়ে আসি বেড়িল অমনি । জুঠি বাঁকড়া শেল অস্ত্র লাখে লাখে মুরিং করি সবে চতুৰ্ভিতে ডাকে । অসীতা ৰূপিণী সীতা জনক চুক্তি । প্রকাশে