পাতা:চন্দ্রকান্ত.pdf/৬০

5ङ्कःfश्लृ । § { ক তাহtয় | মঞ্জম দিলেক দন্তে পরম কৌতুকে । গলার গডিয়া স্তন বসাটল বুকে । উচ্চ কুচগিরি তবে ঢাকে কাচ লিতে । কাজলের রেখা তার দিল নয়নেতে {{ ৰূপের নাহিক সীমা মরি হায় হয় । মনের মানসে গোপ সাধুরে সাজায় । সুধ। বাটিলার কালে যেমন মোহিনী । সেই রূপ চন্দ্রকান্ত সাজিল রমণী । দেখি হৰষিত অতি হুৈল গোয়ালিনী । গুজরাট পুরে নাই এমন কামিনী । গোয়ালিনী বলে শুন সাধুব মন্দন । উভয়ত কাতর হয়েছে দুইজন H দেখিতে না পারি দুঃখ মন দুঃখে মরি। সেই স্তুে হেন কৰ্ম্ম দুঃসাহস করি । প্রকাশ না হয় যেন থেকে সাবধানে লজন্তু শীলা হযে অতি থাকিবে গোপনে । অন্তের সহিত ম৷ করিয়া অtলাপন । ‘চিত্ররেখ নিকটে থাকিবে সৰ্ব্বক্ষণ । নিত্য: আমি গিয়া দেখিয়া আসিব । যখন আসিতে চাবে তখনি আনিব । নাতি ছিল| সদাগর হুইলা নাতিনী । এখন তোমার নাম রহিল মোহিনী । এত বলি গোয়ালিনী কীহার ডাকিয় । মহাপা আনিল মগিী চাহিয়া চিন্তিয় । দিন কর অস্ত গেল গোধূলি হইল । হেনকালে চন্দ্রকাস্তে লইয়া চলিল । আগেতে চলিল ডুলি আপনি পশ্চাতে । সদর ছাড়ি গেল খিড়কির পথে। অন্তঃপুব নিকটেতে ডুলি নামাইয়া । ভিতর মহলে যায় নাতিনী লইয়া 1। আগেতে চলিল গোপী পশ্চাতে মোহিনী । ধীরেই যায় যেন গজেন্দ্রগামিনী ভয়ে কাপে কলেবর হিয়া দুর২ চরণেতে রুনু ঋতু বাজিছে দুপুর। রাজরাণী বসিয়াছে পাতি সিংহাসন । সহচরীগণ করে চামর ব্যজন নোনা জাতি পুষ্পমাল্য দিতেছে গলায় অগেীর চন্দন কেহ অনিয়া মাখায় । এমন সময় তথা যায় গোয়ালিনী । এনেছি নাতিনী মোর দেখ ঠাকুরাণী । রাণী বলে মাসি তোর এই কি নাহিনী । এমন সুন্দরী অামি না দেখি কামিনী। রমণী প্রশংসা করে রূপের ছটায়ণ পুরুষ দেখিলে হয় উন্মত্তের প্রায় । ঘোমটা খুলিয়। রাণী দেখিল