চন্দ্রনাথ তাই ক’রে । সেই দিন চন্দ্রনাথ হরিদয়াল হইয়া গেল। সরযু বড় জিজ্ঞাসা করিয়া বাটতে সরকার মহাতে শিখিয়াছে। চন্দ্রনাথ আমি কাশীতে আছি। এখানে এী পূৰ্ব্বেই সরযু তাহার মনের - স্থির করিয়াছি। মাতুল মহাশয়কে দাসী হইত, তাহা হইলে কিছু অর্থ অলঙ্কার এবং প্রয়োজনীয়ুন আর একটা দাসী পাইত না, সেই মাসেই চন্দ্রনাথ সরষঙ্গেহ করে না--স্ত্রীর নিকট আরও তাহার পর বাট । মনে হয়, দাসীর আচরণের সহিত স্ত্রীর মা’র কি হবে ?ণভাবে মিলিয়া না গেলেই ভাল হয়। সরযুর আমাদের সরহ, বড় মধুর, কিন্তু দাম্পত্যের স্বনিবিড় পরিপূর্ণ কথাটা বান গড়িয়া তুলিতে পারিল না। তাই এমন মিলনে, নিভৃতে ডাকিয়া উভয়ের মধ্যে একটাদুরত্ব,একটা অন্তরাল কিছুতেই মাঝে মাঝে মনে । একদিন সে সরযুকে হঠাৎ বলিল, তুমি এত যত দিন বাচব কেন ? আমি কি কোন দুর্ব্যবহার করি ? তোদের এ ম মনে বলিল, এ কথার উত্তর কি তুমি নিজে জানো সর হার পর তাবিল, তুমি দেবতা, কত উচ্চ, কত মহান— জননীম ? সে তুমি আজও জানো না। তুমি আমার প্রতিগম্ভীর হইয়ামি শুধু তোমার আশ্রিত। ভূমি দাত, আমি क्छ ! তাীের সমস্ত হৃদয় কৃতজ্ঞতায় পরিপূর্ণ, তাই ভালবাসা মাখা চল উপরে উঠতে পারে ন—অন্তঃসলিলা ফন্তুর মত নিশাৰ ছ িধীরে হৃদয়ের অন্তরতম প্রদেশে লুকাইয়া বহিতে থাকে, । जप्टेन्द्र
পাতা:চন্দ্রনাথ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।