కాక్స్టెబ్రిfপরিচ্ছেদ চন্দ্রনাথের মাতুলানী হরকালীর মনে আর তিলমাত্র মুখ রহিল না ! ভগবান তাহাকে এ কি বিড়ম্বনীর মধ্যে ফেলিয়া দিলেন । এ সংসারটা কাহারে নিকট কণ্টকাকীর্ণ অরণ্যের মত বোধ হয়, তাহীদের চেষ্টা করিয়া এখানে একটা পথের সন্ধান করিতে হয় । কেছ পথ পায়, কেহ পায় না। অনেক দিন হইতে হরকালীও এই সংসার-কাননে একটা সংক্ষেপে পথ খুজিতেছিল, চন্দ্রনাথের পিতার মৃত্যুতে একটা স্বরাহীও হইয়াছিল। কিন্তু এই আকস্মিক ধিবাস্ত, বধু সরযু, চন্দ্রনাথের অতিরিক্ত পত্নী-প্রেম, তাহার এই পাওযা পথের মুখটা একেবারে পাষাণ দিয়! যেন গাথিয় দিল । হরকালীর একটি বছর-পাচেকের বোনঝি পিতৃগৃহে বড় হইয়া আজ দশ বছরেরটি হইয়াছে। কিন্তু সে কথা যাক। নানা কারণে ছরকালীর মনের সুখ-শাস্তি অন্তহিত হুইবার উপক্রম করিয়াছিল । অবশু আজও সেই গৃহিণী, তাহার স্বামী কৰ্ত্ত—এ সমস্ত তেমনই আছে । আজ পর্যন্ত সরযূ তাহারই মুখ চাহিয়া থাকে, কোন অসন্তোষ বা অভিমান প্রকাশ করে না। দেখিলে মনে হয়, যে এই পরিবারভুক্ত একটি সামান্ত পরিজন মাত্র। হরকালীর স্বামী এইটুকু দেখিয়াই খুসি হইয়া যাই বলিতে যায়—ীেমা আমার নে—ছরকালী চোখ রাঙা- করিয়া ধমক দিয়া বলিয়া । উঠে, চুপ কর, চুপ কর। যা খ না, তাতে কথা - * ها هي -
পাতা:চন্দ্রনাথ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।