পাতা:চন্দ্রাবতী নাটক.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रृङ्ख्याश्ऊंो मांझैरु । o (চন্দ্রাবতী, কিরাতী ও কলুকীর প্রবেশ।) চন্দ্র । আমি যে আজ ঈশ্বরের স্থষ্টি দেখলেম, এত দিনে যে মানুষের মুখ দেখলেম এই আমার পরম মুখ ! কিন্তু তোমরা কে ? আজ কেন আমাকে এত যত্ন করছে ? কেনই বা আমাকে অলস্কারে ভূষিত করে দিলে ? এ কোথায় বা আনলে ? রাজা । (স্বগত) এ যে ষোড়শ-কলা পরিপূর্ণ পূর্ণশশী ! রমণীকুললক্ষ্মী রাজলক্ষী! আমি এমন সুকোমল বন-কুসুমটীকে ছিড়ে এনে অনল উত্তাপে শুষ্ক করছি ! আহা, এমন প্রস্ফুটিত কলিনীও সকণ্টক মৃণালে থাকে । এ রত্বে বিষযোগ ! এই কি মানভূমির রাজমুকুটের কীট —তা আমার দোষ কি ? মুনারি, সকলই তোমার কপালের দোষ —অামি কি যথার্থই বিমোহিত হলেম আনন্দে আমার হৃদয় পরিপূর্ণ হচ্ছে ; বক্ষ বিস্ফারিত হচ্ছে ! কেন ? আমি ত এর অমঙ্গল সাধনেই অগ্রসর হয়েছি ! এ বিবাহ ত সৰ্ব্বনাশের শেষ ! তবে এ ভাব কেন ? বিধাতা ! এমন সুন্দরীর অদৃন্টে তোমার এই লিপি । এ কুসুমহৃদয়ে শোকের স্বষ্টি ! এই কি তোমার বিড়ম্বনার উপযুক্ত ठूल ! সুল) । আপনার কি স্থিরমূৰ্ত্তি চপল দর্শনে সকলই অচে তন হলেন ! রাজ ! এসো, দেবি, এই আসনে বলে ! ( চম্রাবতীর হস্ত ধারণ পূৰ্ব্বক সিংহাসনে উপবেশন । ) চন্দ্র। (স্বগত) এ ত স্নেহ-পূর্ণ কথা ! তবে কি অণর বিপদের আশঙ্কা নাই ! ( প্রকাশে রাজার প্রভি ) আপনি কে, এ দুঃখিনীকে মধুর সম্ভাষণ করছেন ? রাজা । ( চমকিত ও স্বগত) কেমন হল ! আমি যেন কতবার এমন মধুর গল। শুনেছি। পুর্ণ। ( বদন তুলিয়া) বোন, ইনি মানভূমির !".