পাতা:চরিত্রহীন - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లి চরিত্রহীন মহন্ত-কয়েক পরে সতীশ ধীরে ধীরে কহিল, ঠিক এই ভয়ই আমার ছিল কর । আমি জানতুম। এ-খবর উনি সইতে পারবেন না। দিবাকর চকিত হইয়া সতীশের মাখের প্রতি চাহিল, সতীশ বিস্ময়াপক্ষ হইয়া বলিল, এতদিন এত কাছে থেকেও কি তুই এ কথা টের পাসনি দিবা ? আবার ভিন্ন হয়, বঝি বা বৌঠানকে আমি মেরে ফেলতেই নিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু তবও নিয়ে যেতেই হবে। এ জগতে দটি লোক কিছুতেই সে শোক সইতে পারবে না, কিন্তু একটি ত সবগে গেছেন, আর একটি -কিন্তু যা, জল নিয়ে আয় দিবাকর, আমি বাতাস করি।-- ও কি রে, কথা কসনে কেন ? অকস্মাৎ দিবাকরের আপাদমস্তক বারংবার কপিয়া উঠিল, পরীক্ষণেই সে অচেতন কিরণময়ীর দই পদতলের উপর উপড়ে হইয়া পড়িয়া বলিতে লাগিল, আমি সমস্ত বিবেচি বৌদি, তুমি আমার পজিনীয়া গরােজন, তবে, কেন এতকাল গোপন করে আমাকে নরকে ডোবালে । আমি এ মহাপাপ থেকে কি করে উদ্ধার পাবো বৌদি । উপেন্দ্ৰ বলিয়াছিলেন, সাবিত্রী, হাড়-ক’খানা আমার গঙ্গায় দিস দিদি-অনেক জ্বালায় জ্বলেচি, তবে একটু ঠান্ডা হব । সাবিত্রীকে তিনি আজকাল কখনো ‘তুমি’ কখনো ‘তুই’ যা মাখে আসিত, তাই বলিয়াই ডাকিতেন । সাবিত্ৰী তাঁহার সেই শেষ ইচ্ছা এবং শেষ চিকিৎসার জন্য DBDBuDB BB BDBDDD BDBDDDuuDuBDBD BBDB Du DD BBB DDtDBDS আজ সন্ধ্যার পর এক পসিলা ঝাড়াবলিষ্ট হইয়া গেলেও আকাশে মেঘ কাটে নাই । উপেন্দ্র অনেকক্ষণ পরে ক্লান্ত চোখ-দটি মেলিয়া আস্তে আস্তে কহিলেন, সমাখের জানালাটা একটু খলে দে দিদি, সেই বড় নক্ষত্রটি একবার দেখি । সাবিত্রী তাঁহার কপালের রক্ষ চুলগালি ধীরে ধীরে সরাইয়া দিতে দিতে মাদকণ্ঠে DBDDS LL LODSDD DBDB B DDS লাগক না বোন । আর আমার তাতে ভয় কি ? ভয় তাঁহার শােধ, আজ কেন, যেদিন হইতে সরবালা গিয়াছে সেদিন হইতেই নাই। কিন্তু তাই বলিয়া সাবিত্রীর ত ভয় ঘাচে নাই । তাহার বঝি যতক্ষণ শাবাস, ততক্ষণই আশা ; তাই মাতু্য যখন শিয়রের পাশে তাহার সঙ্গে সমান আসন দখল করিয়া বসিয়া গেছে, তখনও সে তচ্ছ জোলো-হাওয়াটাকে পর্যন্ত ঘরে ঢুকিতে দিতে BBB BBD D S BDDBSBL DDBSBBB BBDBD LED DDD D DBS DDD যে মেঘ করে আছে । উপেন্দ্ৰ মান চক্ষ-দটি উৎসাহে বিস্ফারিত করিয়া বলিলেন, মেঘ ? আহা, অসময়ে মেঘ দিদি, খালে দে, খালে দে- একবার দেখে নিই, আর ত দেখতে পাব না। DDDB S DBD DDS BD DDDDBDBDDBSuDD DBB BBBDD BBD DDD দেখিল জ্বর বাড়িতেছে ; মিনতি করিয়া বলিল, ভাল হও, মেঘ কত দেখবে দাদা,- বাইরে ঝড় বইচে, আজ আমি জানােলা খলতে পারব না । তাহার হােতটা নিজের হাতের মধ্যে টানিয়া লইয়া উপেন্দ্র রাগ করিয়া বলিলেন,