পাতা:চরিত্রহীন - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪০

SO উপেন্দ্রর কথায় মহেশবরীর চিত্ত ক্ৰমশঃ আব্দুল হইয়া আসিতেছিল, বলিলোেগ, কিন্তু উপীন, দিবাকরের মেজাজ বািবতে পারিনে। বাড়ির মধ্যে থেকেও সে যে বাড়ি-ছাড়া পর। সেইজন্যেই ভয় হয়, পাছে ওইটুকু খাত নিয়ে শেষে একটা মন্ত অ-সখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এক কথা-দিবাকর কি রাজী হবে ? কেন হবে না দিদি। এ সংসারে তার আপনার বলতে কিছই নেই। সমস্তই যাকে নিজের হাতে না করলে মাথা গজে দাঁড়বার জায়গা হবে না, তার এ সবিধে ত্যাগ করা শািন্ধ বোকামি নয়-পাপ । মহেশবরী হাসিতে লাগিলেন। বলিলেন, একি তোর ওকালতি ব্যবসা উপীন যে, শখ, মক্কেলের টাকার পরেই দটি চোখ রেখে আর সমস্ত দিক থেকে দণ্টি তুলে নিতে হবে ? পছন্দ-অপছন্দ বলে একটা কথা আছে ত ৷ উপেন্দ্ৰ বলিল, থাকে থাক দিদি। যারা ওই নিয়ে তোলাপাড়া করতে চান্ন, করােক, কিন্তু আমরা ও-দিলে যেতে চাইনে । আর, শচীর মত মেয়েকে যার পছন্দ হয় না, তার তা বিয়ে করাই চলে না । উপেন্দ্রর ব্যগ্রতায় মহেশবরী কৌতুক বোধ করিলেন । বলিলেন, সে বোধ হয়। আজ কলেজে যায়নি ; একবার জিজ্ঞাসা করেই দেখনা, তার মতটা কি ! বোধ করি ८° उ 6न अ८छ् । DBDBB DS D DD YBDS DBD S DBDBDBBD DBBDBDBD uLSY YY OOS BzS দিদি একবার ডাকচন । ক্ষণকাল পরে দিবাকর ঘরে ঢাকিতেই উপেন্দ্র বলিয়া উঠিলেন, তোর বিয়ের KCDBBB SuDD DBDDBBD DD uuuDuSLDLBBS SDD DDS DBD DBB S ভটচায্যিামশায়কে পজিটা দেখতে বলো, আর বাবাকে জিজ্ঞাসা করে তাঁর মতটাও একবার জেনে নিয়ো । শচীর সঙ্গে বিয়ে হবে শনলে তিনি ভারী খশী হবেন । তুই হাঁ করে চেয়ে রাইলি যে ! তোর ছোট-বৌঠাকরনের ছোট বোন শচী-তাকে দেখেছিস না ? দেখিস নি ? তা শচীকে দেখবার প্রয়োজনও নেই। একটু পবেই দিদিকে বলছিলাম, তার মত মেয়েকে যার পছন্দ হয় না, তার বিবাহ করা চলে না । ছেলেবেলার বাঁ পায়ে অস্ত্র হওয়ায় এই পাটা বঝি একটু টেনে চলন্ত ! সে কথায় এইমাত্র আমি দিদিকে বলতে যাচ্ছিলাম যে, একটু খণ্ডত, একটু ঘাটি, দিবাকর আত্মীয় হয়ে যদি মাজােনা করতে না পারে ত অপারে করবে কি করে ? তা ছাড়া, ছোটখাটো খাঁটিনাটি নিয়ে হৈচৈ করা ত উচ্চশিক্ষার ফল নয়-নে নীচতা । নিদোষ নিখত এ জগতে পাওয়া যায় না, সে আশা করে বসে থাকা আর পাগলামি যে এক, দিবা তা বোঝে। আর তোমাকে বলতে কি দিদি, দিবাকরের সঙ্গে বিয়ে হবে শনলে সরবালার আনন্দের সীমা থাকবে না। ওঃ-তোর বঝি সময় নন্ট BBDS BB BED BDYLiDDD gDDBBDDB DBD DBD L KS BDDD উপেন্দ্ৰ উঠিয়া পড়িলেন এরং মহেশবরীকে কটাক্ষে ইঙ্গিত করিয়া চলিয়া গেলেন । মহেশবরী মািখ নীচু করিয়া ভাত নাড়িতে লাগিলেন এবং দিবাকর হস্তম্ভিত হইয়া