পাতা:চারুচরিত.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চারুচরিত ! >@ রত্নাবলী প্রেরণ করিয়াছিলেন তাহা যেমন মুখ ব্যfক্তর শাস্ত্রীয় কবিতা পাঠ, পাপিষ্ঠ লোকের ধৰ্ম্ম বিচার এবং বিশ্ব নিন্দনীয় জনের মহাপুরুষ নিন্দ, জন সমাজে কেবল হাস্যাম্পদের কারণ ইয়া থাকে তেমনি এই অদৃষ্ট পুৰ্ব্ব এবং অলোক সুন্দর রত্নহাব পরিগ্রহণে আমার কণ্ঠদেশ নিতান্ত অযোগ্য ও অসমর্থ হইয়াছে । অতএব এই রঞ্জাৰী পূৰ্ব্বাবধ যাহার গল বিলম্বিণী হইয়া বাহু পথ্যতীত সমুজ্জল শোভায় সুশোভিত হইত। সম্প্রতি আমি ধামনা করি এই হার যেম প্রলয় কাল পর্য্যন্ত তার কণ্ঠ বিরহ জনিত যাতনা ভোগ মা করে । এই বলিয়! সেই রত্ন মালা গুণাকরের করে প্রতাপণ করিলেন । চারু দন্ত্র এই বাক্যে ৭লঞ্জ ভাবে নাম বদন হইলেন । বললেন প্রিয়ে, তুমি আমাকে অনিৰ্ব্বচনীয় বিশ্বাস ভাজন জানিয়া যে আমার মহত্ব ও সম্মান রাখিয়ছিলে ! আমি সেই বিশ্বাসের পক্ষপাতী হইয়া কহিতেছি এই ‘অলঙ্কার তোমার কণ্ঠকে অলঙ্কত বা তোম{র গলদেশ গলিত প্রভা দ্বার হার স্বয়ং সমুজ্জল হইলে আমি চিরকাল সীমাশূন্য সন্তোষ সলিলে