পাতা:চারুচরিত.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a శి চারুচয়িত্ত : কত প্রকার কণক শকট আনিয়া দিবেন। এই কথা বলিতে বলিতে সম্পৃহ হৃদয়ে কুমারের মুখ চুম্বন করিতে লাগিলেন । রোহসেন প্রকৃতি মধুর ও অপরিস্ক ট মৃদু বাক্যে বলিল, একে একে ? রদনিক সম্ভ মের সহিত কহিল । বাছা ! আৰ্য্যা তোমার মাতা হয়েন। কুমার কছিল, রদনিকে যদি ইনি অমর জননী হয়েন, তবে কেন ইহার সর্বঙ্গে নান ভূষণে বিভূষিত ? আমার মার অঙ্গে ত অলঙ্কার নাই ; রোক্রসেনের বদন জ হইতে এই অমৃত নিস্তান্দিনী এবং বিষাদ বর্ষণী কথা শুনিয়া বসন্তসেনার নয়ন নীরদ হইতে বিষাদের সঠিত আনন্দ বারিধর বর্ষণ হইতে লাগিল । তান স্তর আপন অবয়বের যে স্থানে যত অলঙ্কার ছিল, মিজ গাত্রকে তৎসমুদয় হইতে বঞ্চিত বা অনলস্থত করিয়া সম্মের দবনে বলিলেন, বৎস! দেখ এখন তোমার জননী হইয়াছি কি না, সম্প্রতি. এই স. কল ভুষণ ভার লইয়া কণক শকট নিৰ্ম্মাণ করিয়া খেলা করিও, এই কথা বলিয়া আভরণ সকল মৃন্ময় যানে পূর্ণ করিয়া দিলেন ; রোহসেন ! মৃচ্ছকটিকে সেই সকল স্বর্ণালঙ্গার পরিপূর্ণ করিয়া রদনি