পাতা:চারুচরিত.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శ్రి* চারুচরিত। গুণগণ্য বেশ-কন্যা সখীবচনে বিস্মিত ও চমৎ কৃত হইয়া মতিমতী মদনিকার বুদ্ধি কৌশলের প্রশংসা করত কছিলেন, “সখি! তুমি এমত অসঙ্গত ও অসম্ভাব্য কথায় কেন আমার চিত্ত পতঙ্গকে প্রজু। লিত জ্বলন মধ্যে নিক্ষেপ করিলে ?” মদনিক এই কথা শ্রবণ মাত্র অন্তঃকরণগত ভয় বিস্ময়ে একেবারে বিহবল হইয়া উঠিল । এবং কাতর নয়নে প্রিয় সখীর অবিকচ আনন তামরসে চঞ্চল চক্ষুতে নিরীক্ষণ করিয়া কছিল “ভল্গু দারিকে ! এ অপরাধনীর কোন কথাটি অসম্বর হইয়াছে ? ” বসন্তসেন মদমিকার অনুপম চতুরতার অভিাষ বোধে বলিলেন “ সখি ! তুমি আমার উপকার বাক্য ভিন্ন একটিও অন্যায় কথা বল নাই। সম্প্রতি আমি ভাবিতেছি ভূপতি পিতৃতুল্য, ব্রাহ্মণজন পূজা, এবং বণিজ যুব বদ্ধস্নেহ-প্রিয়-জন-প্রেম বিচ্ছেদ করিয়! দেশাস্তুর-গমনজনিত দারুণ দুঃখ-সম্পাদক হয়, সুতরাং এপ্রকার ত্ৰিবিধ জনে কি ৰূপে পরিণয় বিধি সঙ্গত হইতে পারে ?” মদনিক হান্ত বদনে বলিল “ ৰূপ নয়, বণিক যুব নয়, তবে অবস্থাপুরে কে এমন অনঙ্গ সুন্দর রূপ লাবণ্য ঐশ্বৰ্য্য সম্পন্ন যুবা মাছে যে