পাতা:চারুচরিত.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

४३ চারুচরিস্ত । লেন, এবং মনে ভাবিলেন, আমার প্রাণকান্ত নিতান্ত শোওঁীর স্বভাৰ সম্পন্ন, সুতরাং স্ত্রীধন গ্রহণে কেনমতেই অভিমত হইবেন না । অতএব জীবিতেশ্বরের প্রিয়মিত্র মৈত্রের হস্তুে ইহ সম্প্রদান করি । মনে মনে ইহা নিশ্চয় করিয়া দ্বতী দ্বার মৈত্রেয়কে অইন করলেন । মৈত্ৰেয় বয়ন্ত বনতার কথাক্রমে তৎক্ষণাং শৃন্তঃপুরে উপস্থিত হইলে, মনে রমা অতিমৃত্যুম্বরে কহিলেন । অর্থ্য ; আদা আমি রত্নমষ্ঠা ব্ৰত করিয়া '६ झेस् {¢उ সন্তানের কল্যাণার্থ সম্পত্ত্বি অনুসারে ব্রাহ্মণকে কিছু দান করিতে হয়, অতএব আপনি আমার রোহসেনের মঙ্গল হেতু এই রত্নাবলী গ্রহণ করুন। মৈত্রেয় কর প্রসারণ করিয়া মহামুল্য রত্ন ম’ল। গ্রহণ করিলেন এবং মনে মনে মনোরমার মহনু ভাবতার বিষয়ে অগণ্য ধন্যবাদ করতে করিতে বয়সোর নিকটে উপস্থিত হইলেন। বললেন, সখে! বসন্তু সেনার অলঙ্কার বিনিময়ে প্রতিপ্রদান হেতু এই রত্নাবলী গ্রহণ কর। গুণাকর প্রণয়িনী ভামিনীর কণ্ঠশোভ কর সেই অলঙ্কারে দৃষ্টি পাত মাত্র মুক্ত কণ্ঠে মাক্ষেপ ও অনুতাপ করিতে লাগিলেন । বিশেষত এইভুষণ