পাতা:চারুচরিত.pdf/৯৫

চারুচয়িত্ত । * مع তাশ তামসী নিশীথিনীতে একাকিনী সেই সীমস্তিনী অামাদিগের শরণাগত হইয়ছিল । তৎকালে ত{হার সারল্য সৌজন্য এবং সুশীলতা দেখিয়া মনে করিয়া ছিলাম এই সৰ্ব্বাঙ্গ সুন্দরী সুশীল বসন্তসেনা কোন মহাপুরুষের অভিশাপে বুঝি অবনীমণ্ডলে জন্ম পরিগ্রহ করিয়াছে । ফলতঃ তৎকালে বিশেষ পর্য্যালোচনা দ্বার। তাছার মনের ভাব আমি বুঝিতে পারি নাই। আৰু ৱিপদকালে সকলেরই স্বভাবের বৈপরীত্য ঘটিয় থাকে সপ্লন্তি আমি তাদৃশ মহামূল্য রত্নাবলী তাছার হন্তে সমর্পণ করিলাম? তাহাতে সে সন্তুষ্ট বা প্রসন্ন বদন ন হইয়া অসন্তোষ স্থচক বাক্যে কহিল, সায়ং সময়ে সার্থবাহ সন্নিধানে সাক্ষাৎ করিতে গমন করিব । অতএব আমি অনুমান করি রত্নহার লাভে তাহার চিত্ত চরিতার্থ না হওয়াতে আবার বুঝি কিছু প্রার্থনা করিতে আসি, বে। আস্থা ! কি আশ্চর্য্য! আমি তাহার অালয়ে গমন করিলাম, তাছাতে সম্ভাষণ বা সাদর সম্বোধন দূরে থাকুক, সেই অভিমানিনী আত্মগুণ প্রকাশিনী বেশ কামিনী সখীগণের সম্মুখে পটা