পাতা:চিকিৎসাসার.djvu/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ケ শিরা আপন ইচ্ছায় ঐ কোণ পানে খেচিয়া লইবাতে চক্ষু সেই দিগে ফিরে। এবং বাহুমূল প্রতি দৃষ্টি করিবণর মানস করিলে দক্ষিণ দিগের কোণের শিরা আপন ইচ্ছায় খেচিয়া লইবাতে চক্ষু সেই দিগে ফিরে । এই প্রকারে শিরাদি খেচিবার দ্বারা উভয় চক্ষু চতুদিগে ফিরিয়া ঘুরে । সম্মুখে সোজা দৃষ্টি করিবার মানস করিলে উক্ত শিরা সকলে চক্ষুকে সোজা করিয়া রাখে, এবং তাহাতে চক্ষু সোজা ও স্থির হইয়া থাকে। চক্ষুর গোলের উপরে তিন পর্তা চৰ্ম্ম আছে। চক্ষুতে কোন আঘাত যেন না লাগে, এই জন্যে বাহিরের পর্ভ অতিশয় মোটা ও শক্ত। সে অতিশয় শ্বেতবর্ণ, আর চক্ষুর অগ্রভাগেতে দুশ্ব হইতেছে, তাহার মধ্যে রক্তের নাড়ী অধিক নাই, এই নিমিত্তে তাহাতে অধিক চেতন নাই। আর ঐ চৰ্ম্মকে স্থিরটিক (sclerotica) zgri Tta i দ্বিতীয় পৰ্ত্তা। সে মখমলের ন্যায় অতিশয় নরম এবং লালবর্ণ, তাহাতে রক্তের নাড়ী অধিক চলাচল হইতেছে, কিন্তু চক্ষুকে ছেদন না করিলে সে চৰ্ম্ম দৃশ্ব হয় না। ঐ চৰ্ম্মকে খরইড (choroid) বলা যায়। তৃতীয় পর্তা। সে একটি বড় উন্দ্রিয়তার যাহা মগজহইতে উৎপন্ন হইয়া আসিয়া চক্ষুর পৃষ্ঠদেশ দিয়া রের ন্যায় হইয়া তাহার মধ্যে আচ্ছাদিত আছে।