৩৫৬ স্থতার দড়ি নাসিকার ভিতরে গলাইয়া ঐ নাকড়ার মুলেতে শক্ত করিয়া বান্ধিয়া দুই তিন দিবস পৰ্য্যন্ত রাখিলে উক্ত বস্তু ছিড়িয়া পড়িতে পারে। আর ঐ প্রকার করিয়া ছিড়িয়া ফেলিবার পরে পুনৰ্ব্বার যদিস্তাৎ ঐ রোগ বৃদ্ধি হয়, তবে উক্ত, অস্ত্রাদির দ্বারা ঐ বস্তুকে কাটিবে, পরে তাহাতে লুনার কষ্টিক অথবা ঔতিয়ার জল দিবে, ইহতে একেবারে আরাম হইবে। গাইট খসিবার বিবরণ। গাইট খসিবার নানা প্রকার লক্ষণ আছে। প্রথম, যে অঙ্গ খসিয়া যায় তাহা ছোট হয়। দ্বিতীয়, তাহ অন্য অঙ্গের ন্যায় সুন্দরৰপে বৈসে না। তৃতীয়, তাহ আচল এবং অকৰ্ম্মণ্য হয়। চতুর্থ, ঐ খসা অঙ্গ অল্প ক্ষণ পরে ফুলিয়া উঠে, এবং বেদনা হয়। " উপায় । গাইট খসিবামাত্র তাহা কিছু ক্ষণ পৰ্যন্ত টানিবে, যেন তন্দ্বারা তাহা স্বস্থানে বৈসে ; কিন্তু বাহু খাঁসলে অন্যৰূপ করিতে হয়। অর্থাৎ বগল মধ্যে কোন গৈাল বস্তু দিয়া চাড় দিতে হয়, তাহাতে বাহুর হাড় উত্তমৰূপে বৈসে জার জানু খসিলে তাহ অনেক বল পুৰ্ব্বক অধিক
পাতা:চিকিৎসাসার.djvu/৩৭৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।