ཅི་། ༠ ক্ষুদ্র ২ ভাগ আছে, এবং ঐ ক্ষুদ্র ২ ভাগ সকলেতে উক্ত অনুসারে অনেক ফুকর ও চুঙ্গীর ন্যায় অনেক নলী আছে। কিন্তু নিশ্বাস চলাচল হইবার জন্যে ফুসফুসের যে নলী টটি পর্যন্ত পৌঁছিয়াছে, সেই নলীর দ্বারা নিশ্বাস প্রথমতঃ ফুসফুসের বড় দুই ভাগের ভিতরে প্রবেশ করে। পরে ঐ ক্ষুদ্র ২ ভাগ সকলের ভিতরে উক্ত নলীর দ্বারা প্রবেশ করিলেই ঐ ফুসফুস নিশ্বাসেতে পূর্ণ হইয়া ফুলিয়া উঠে। আর উক্ত এক এক ফুকরের মধ্যেতে অতিশয় পাতলা একটা ২ পদ আছে, ও সেই পৰ্দ্দাতে ক্ষুদ্র ২ অনেক রক্তের নাড়ী আছে। ঐ নাড়ীতে নিশ্বাস লাগিলেই রক্তের ময়লা পরিষ্কার হয় । এবং কোন স্থানের বাতাস যদি মন্দ হয়, তবে সেই বাতাস নিশ্বাসদ্বারা ফুসফুসের ভিতরে প্রবিষ্ট হইলে তাহাতে অহিত হইয়া নানা প্রকার রোগ শরীরে জন্মে, কারণ ঐ মন্দ বাতাস ঐ নাড়ীর রক্তের ভিতরে প্রবিষ্ট হইয়া উক্ত রোগাদিকে শরীরের মধ্যে উপস্থিত করায়। প্রশ্বাসদ্বারা শরীরহইতে যে বায়ু বাহির হয়, তাহ অকৰ্ম্মণ্য। প্রশ্বাসদ্বারা শরীরের অপগুণ সকল বাহির হয়। ফুসফুস অতিশয় চেতনাযুক্ত বস্তু। দৈবাৎ তাহার ভিতরে কোন দ্রব্যাদি প্রবেশ হইলেই তাহ নিগত হওন পৰ্যন্ত অতিশয় কাসি হয়, আর সরদি হইলে
পাতা:চিকিৎসাসার.djvu/৩৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।