৩৬ খান হাড় আছে তাহার উৰ্দ্ধমুখ সংযুক্ত হইয়াছে। সেই স্থানকে হাটু কহ যায়। ঐ হাটুর উপরে এক কহা যায়। সেই চাকির দ্বারা ঐ গাইটকে অর্থাৎ সেই চারিখানা হাড়ের মুখ ঢাকিয়া রাখিয়াছে। শুক নলী । শুক নলী হাড়ের অধঃস্থ মুখ পায়ের পাতার উপরি ভাগের হাড়ের উদ্ধৃমুখের সহিত যুক্ত হইস্নাছে, সে স্থানকে পায়ের গাইট কহ যায়। শুক নলী নামক যে দুইখানা হাড় আছে, তাহার একখানা বাহিরে, অন্যখানা ভিতরে অাছে। বাহিরের হাড়খানা অন্য হাড়হইতে কিঞ্চিৎ বিস্তীর্ণ হইয়াছে। ঐ হাড়ের অধঃস্থ মুখ পায়ের গুলফের হাড়ের উপরে বসিয়া আছে, ও তাহাকে শক্ত করিয়া রাখিয়াছে। ঐ মুখ গোলাকার হইয়া এক পার্শ্বে বাহির হইয়াছে, ও তাহ চৰ্ম্মের ভিতরে দৃশ্য হইতেছে। এবং ভিতরের হাড়ের মুখও ঐ প্রকার গোলাকার, ও তাহার ভিতরে আছে, এবং চৰ্ম্মের ভিতরে দৃশ্য হইতেছে। আর ঐ চারিখানা হাড়ের মুখ একত্র যুক্ত হইবাতেই সেই স্থানকে গাইট কহ যায়। সেই গাইট হস্তের কন্ডার
পাতা:চিকিৎসাসার.djvu/৫৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।