পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উতলা করে দিত এখনো ঠিক তাই করে। সেইজন্যেই কোনোমতেই পাকা কাজের লোক হয়ে উঠতে পারলুম না— প্রকৃতির খেলার অঙ্গনেই আমার সময় কেটে গেল। এই জোড়াসাঁকোর গলিতেও দেখতে দেখতে তিনটে কবিতা লিখেচি। কাগজে ছাপা হলে কোনো সময় পড়ে দেখতে পাবে। কিন্তু যার কবিতা, তার নিজের মুখে শুনলেই তবে ওর রসটা পূরোপুরি পাওয়া যায়। আমার মুন্ধিল এই যে, যে কবিতা নতুন লিখি তারই রস আমার কাছে তাজা থাকে, পুরোণো হলেই তার সুরটা আমার নিজেরই কাছে মোটা হয়ে আসে, আমি তাকে ঠিক সুরে পড়তে পারি নে – হবে”— তার পর দিন মঞ্জুর বিয়ে। তার পরে মঙ্গলবারে’ শান্তিনিকেতনে গিয়ে জাহাজ ছাড়বার [আগে] দুই একদিন পর্যন্ত চুপ করে বসে চীনের বক্তৃতা লিখব। ইতিমধ্যে তুমি মনকে ঠাণ্ডা করে বেশ ভালো করে পড়াশুনো করে নিয়ো রাণু। আজ আর দেরি করলে ডাক ধরতে পারা যাবেনা। তোমার ভানুদাদা >ළුbr [১১ মার্চ ১৯২৪]

  • Rabindranath Tagore

[কলকাতা} রাণু কলকাতায় যখন শেষবার এসেছিলুম তখন তোমাকে শেষ চিঠি লিখেছিলুম। আজ আবার শাস্তিনিকেতনে যেতে হবে আজ একখানি লিখতে sな●