পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

থাকে। পশুপতিকে না পান যাহাকে হউক ধরিবেন, নিতান্তই গানের যদি ল্যবস্থা করিতে না পারেন, কবিতা পাঠ ও আবৃত্তির চেষ্টা করিবেন। ইতি ৩১ আষাঢ় ১৩২৫ আপনাদের শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ૨ ২৫ এপ্রিল ১৯১৯ હૈં { শাস্তিনিকেতন ] কল্যাণীয়েযু শরীরে আমার ক্লাস্তি এসেচে। এই ক্লাস্তির প্রয়োজন ছিল। নানা কৰ্ত্তব্যে নানা চিন্তায় জীবনকে বিক্ষিপ্ত করে দেয়। আমাকে ভাবতে হবে আমাকে করতে হবে নইলে বিধাতার বিধান টিকবে না এই মনে করে আমরা কেবল কাজটাকেই বড় করে দেখি আপনাকে খাটো করে নিই। তাই বিধাতা মাঝে মাঝে কানে ধরে আমাকে বিছানায় টেনে এনে বলেন, আত ভাবতে হবে না তোমাকে, তুমি চুপ করে থাক – এই চুপ করে থাকাটা যে কত বড় জিনিস তা বেশ বুঝতে পারচি। চুপ করে থাকতে পাই নে বলেই বিধাতার কত দান গ্রহণ করি নে তার ঠিক নেই, তিনি নিজে যা চোখের সামনে ধরেচেন তাকে দেখিনে, তিনি নিজে যা কানের কাছে বলচেন তা মৰ্ম্মের মধ্যে নিই নে। আজ আমি দায়ে পড়ে কেদারা আশ্রয় করে জানলার কাছে পড়ে আছি তাই আলোয় ভরা সমত্ত নীলাকাশ আমার শয্যার পাশে এসে দাঁড়িয়েচে— আর তাই এতকাল পরে ঐ রাস্তার ধারের বটগাছটিকে ভাল করে চোখ তুলে দেখতে পেলুম। ‘ළුණ්ථ >bア圓ミや