পাতা:চিঠিপত্র (অষ্টাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

やに晒 > ミbア| ১ ১২৭-সংখ্যক পত্রে রবীন্দ্রনাথ বোম্বাই থেকে লিখেছিলেন, ‘ক্রিস্টমাসের পূৰ্ব্বেই ফিরব। তোমার বাবজাকে লিখে দিয়েছি তোমাকে শাস্তিনিকেতনে নিয়ে আসতে', কিন্তু ১৫ ডিসেম্বর আনন্দবাজার পত্রিকায় "কাশী ১৪ই ডিসেম্বর’ তারিখ দিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয় : আদ্য রবীন্দ্রনাথ কাথিয়াবার হইতে এখানে আসিয়াছেন। হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি বিশ্বভারতীর উদ্দেশ্য সম্বন্ধে একটি বক্তৃতা দিয়াছেন– এর থেকে অনুমান করা যায়, রাণু হয়তো রবীন্দ্রনাথের সঙ্গেই শাস্তিনিকেতনে এসেছিলেন। তিনি কাশী ফিরে যাওয়ার পথে ও সেখানে পৌঁছে যে দুটি চিঠি লেখেন, এখানে সেই দুটি চিঠির উল্লেখ করা হয়েছে, কিন্তু সেগুলি রক্ষিত হয় নি। ২ এই চিঠিটি পাওয়া যায় নি। ৩ এই গানগুলি সম্ভবত আমার মন চেয়ে রয় মনে মনে, ‘পৌষ তোদের ডাক দিয়েছে, যখন এসেছিলে অন্ধকারে (১৬ পৌষ) ও ‘আমি সন্ধ্যাদীপের শিখা’ (১৭ পৌষ) । ৪ সুবীরেন্দ্রনাথের স্ত্রী পূর্ণিমা ঠাকুর (চৌধুরী), দ্বিজেন্দ্রনাথের পৌত্রী নলিনীর কন্যা— ডাকনাম বুৰু। ৫ দ্বিপেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্যা, সুহৃৎনাথ চৌধুরীর স্ত্রী। ৬ সৌম্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৯০১-৭৪), পিতা সুধীন্দ্রনাথ— সাম্যবাদী রাজনীতির অন্যতম প্রবক্তা, সুকষ্ঠের অধিকারী এই মনস্বী পুরুষ শেষ জীবনে রবীন্দ্রসংগীত ও সংস্কৃতির প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন। a Gretechen Green, oscofoto wrotest>foot, শ্রীনিকেতনে এলমহাস্টের পল্লীপুনর্গঠনের কাজে সাহায্য করার জন্য তার ভাবী পত্নী ডরোধী স্ট্রেট তাকে ভারতে পাঠান। তার আত্মজীবনী The whole world and company [?1936] অত্যন্ত সুখপাঠ্য ও শান্তিনিকেতন-শ্রীনিকেতনের অন্তরঙ্গ বিবরণে পূর্ণ। ৮ মাঘ ১৩৩০-সংখ্যা শান্তিনিকেতন-এ এই বিষয়ে লেখা হয় ; ‘মেয়েরাও এইবার ছুটি উপভোগ করিতে ছাড়েন নাই। সন্তোষ বাবু ও অক্ষয় বাবুর নেতৃত্বে নারী বিভাগের ১২টি মেয়ে বক্রেশ্বর বেড়াইয়া আসিয়াছেন। আশ্রম ¢brፄ