পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নির্ণয় করে এই ঐতিহাসিক প্রবন্ধটি রচনা করেছিলেন। প্রবন্ধটি প্রকাশের ফলে বঙ্গ সাহিত্যু-ক্ষেত্রে ব্যাপক আলোড়নের সৃষ্টি হয়েছিল। এবং তারই ফলস্বরূপ ‘বিচিত্রার পরবর্তী দুটি সংখ্যায় দুটি প্রবন্ধের আত্মপ্রকাশ হয়। প্রথম প্রবন্ধটি হল ‘নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত’র “সাহিত্যধৰ্ম্মের সীমানা”, ‘বিচিত্রা ১৩৩৪ ভাদ্র, ১ম বর্ষ, ১ম খণ্ড, তৃতীয় সংখ্যা (পৃ. ৩৮৩৯০) ও দ্বিতীয় প্রবন্ধটি— ‘দ্বিজেন্দ্র-নারায়ণ বাগচী’র—“সাহিত্য-ধৰ্ম্মের সীমানা”— বিচার’, ‘বিচিত্রা ১৩৩৪ আশ্বিন, ১ম বর্ষ, ১ম খণ্ড, চতুর্থ সংখ্যা (পৃ. ৫৮৭-৬০৬)। (দ্র, রবীন্দ্রজীবনী ৩ : ‘সাহিত্যে দ্বন্দ্ব', * oov) —এ বিষয়ে আরো দ্রষ্টব্য : রবীন্দ্র-রচনাবলী ১৬, পশ্চিমবঙ্গ সরকার, *j. > ०२ 8-२१ পত্র-৩ ১ রাধারাণী দেবী (১৯০৩-১৯৮৯) । অপরাজিতা দেবী ছদ্মনামে তার রচিত পদ্য প্রথম প্রকাশিত হয় ‘মানসী ও মর্মবাণী’ পত্রিকায়। তিনি “রাধারাণী দত্ত’ নামে ‘ভারতবর্ষ’, ‘উত্তরা’, ‘কল্লোল’, ‘ভারতী’, পত্রিকায় লিখতেন। রায় জলধর সেন বাহাদুর -সম্পাদিত ‘ভারতবর্ষ ১৩৩৩ জ্যৈষ্ঠ, ত্রয়োদশ বর্ষ, দ্বিতীয় খণ্ড, ষষ্ঠ সংখ্যায় (পৃ. ৯২০-৩৮), রাধারাণী দত্তের ‘সাগর স্বপ্ন’ নামক একটি গল্প প্রকাশিত হয়েছিল। তারই কিয়দংশ উদ্ধৃত করে মাসিক “শনিবারের চিঠি’র ১৩৩৪ কার্তিক সংখ্যায়, ‘মণিমুক্তা’ বিভাগে কিছু বিরূপ সমালোচনা প্রকাশিত হয়েছিল। এই নিয়ে তার লাঞ্ছনা সাহিত্যের আঙিনা থেকে সামাজিক দেহলিতে গিয়ে পৌছয়। রবীন্দ্রনাথের কাছে এই বিদ্রুপের বাণী বড়ো কঠিন ভাবে বাজে। এই প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ তৎকালীন শনিমণ্ডলীকে উদ্দেশ্য করে শান্তিনিকেতন থেকে এই পত্রটি প্রেরণ করেন। বি. দ্র, এই পত্রটি সম্বন্ধে সজনীকান্ত দাসের পুত্র রঞ্জনকুমার দাসের কাছে বর্তমান সংকলয়িতা জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন। উত্তরে রঞ্জন দাস S 8 S)