পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিদ্যার্থীদের পাঠ্য, তখন এর সম্বন্ধে এতখানি অসতর্কতা শোচনীয়। এখানে আপনার ভাগ্যে অনুরূপ বিড়ম্বনা ঘটেছে জেনেও কোনো সাস্তুনা নেই, ...”। (দ্র, চিঠিপত্র ষোড়শ খণ্ড, পৃ. ১০০-১০২) রবীন্দ্রনাথ ১৬ জুন ১৯৩৮ কালিম্পঙ থেকে কিশোরীমোহন সাঁতরাকে লিখছেন– “সুধীন্দ্র যদি তার কবিতা সম্বন্ধেও সেই রকম শুদ্ধি অনুষ্ঠান করতে ইচ্ছা করেন তাহলে তার অভীন্সিত কোনো কবিতা (যদি ঐ মাপে পাওয়া যায়) তা দিতে পারো। সমসাময়িক কবিদের নিয়ে এর চেয়ে আরো বিভ্ৰাট ঘটেনি এইই আমার আশ্চর্য ঠেকছে। কবি জাতটাই খুঁতখুঁতে।” “সুধীন্দ্রের নালিশের কথাটা বিচার কোরো”। এই মর্মে নন্দগোপাল সেনগুপ্তকে কবির এই উক্তি বিশেষ উল্লেখ্য। দ্র, চিঠিপত্র (ষোড়শ খণ্ড, পৃ. ৩৪২) ভবিষ্যৎ সংস্করণের কাজে পুনরায় যাতে এই বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি না হয় সেই ভেবেই সজনীকান্তকে এই পত্রে কবির সাবধানতা অবলম্বনের নির্দেশ লক্ষণীয়। ס\ צ -tG? ১ অক্টোবর, ১৯৩৮-এ রবীন্দ্রনাথের যে কালিম্পঙ যাবার একটা পরিকল্পনা ছিল তা তিনি ২৪/৮/৩৮ তারিখের একটি চিঠিতে ইন্দিরাদেবীকে লিখেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ লেখেন— শান্তিনিকেতন UΤΤΑRΑΥΑΝ Santiniketan Bengal “কল্যাণীয়াসু বিবি ...৩রা সেপ্টেম্বর নাগাদ এখানে বর্ষামঙ্গল হবে-ততদিনে তোরা আসতে পারবি আশা করচি। তারপরে আমি কালিম্পঙ চলে যাব স্থির হয়েছে।... S.8/br/Obr রবিকাকা’ (দ্র, চিঠিপত্র পঞ্চম খণ্ড, পত্রসংখ্যা ৭৫, পৃ. ১১৯) > (2(2