পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

না হয় যেন সবির্বদেশিক সাহিত্যের যোগ্য হতে পারে । অলমতিবিস্তরেণ ইতি ৫ নবেম্বর ১৯৩৩ তোমাদের কবি ఏ రిపి ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৪ কল্যাণীয়েযু চারু, নিজের কবিতার মধ্যে এমন অনেক কথা থেকে যায় যার ঠিক অর্থটি সেই কবিই দিতে পারে যে সেটা সদ্য বসে সেটা লিখছিল । অন্তত তার মনে তৎকালে অর্থটা সুস্পষ্ট ছিল অনবলুপ্ত কপূরের গন্ধের মতো । তার বহুকাল পরে অর্থের আভাসমাত্র থাকে, প্রকাশটা হয় ক্ষীণ । তখন অর্থবিচার সম্বন্ধে সে বিচারকের পদ নিতে পারে না, দশজন জুরির মধ্যে একজন হতে পারে মাত্র । জীবনে অনেক সুখদুঃখ অনেক অভিজ্ঞতা আছে যার স্থায়িত্ব নেই যা চেতনায় আবিভূতি হতে হতেই বিস্মৃতির নেপথ্যে সরে যায়। কেবল নিজের ব্যক্তিগত জীবনে নয় সকল মাতুষের জীবনে । সেই সকল ঘটনার বেদনা যতই প্রবল হোক তার খবরের কাগজে ব্যক্তিগত নিদারুণ সংবাদের ছোটো ছোটো প্যারাগ্রাফের মতো এবেলার বার্তা ওবেল। যায় মিলিয়ে । এইগুলোকে বলা যেতে পারে শ্রাবণের \లి: