পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আষাঢ়ের সজল ছায়ায়, তার সাথে বারে বারে হয়েছে আমার চেনা ; কতবার তারি সারি গানে নিশাস্তের নিদ্রা ভেঙে ব্যথায় বেজেছে মোর প্রাণে অজানা পথের ডাক— সূৰ্য্যাস্ত পারের স্বর্ণরেখা ইঙ্গিত করেছে মোরে । পুন আজ তার সাথে দেখা ৭০ মেঘে-ভরা বৃষ্টিঝর দিনে । সেই মোরে দিল আনি ঝরে পড়া কদম্বের কেশর-মুগন্ধি লিপিখানি তব শেষ বিদায়ের । নিয়ে যাব ইহার উত্তর নিজ হাতে কবে আমি ওই খেয়া-’পরে করি’ ভর— ন। জানি সে কোন শান্ত শিউলি-ঝরার শুক্লরাতে ; ৭৫ দক্ষিণের-দোলা-লাগা পাখী-জাগা বসন্ত প্রভাতে, নবমল্লিকার কোন আমন্ত্রণদিনে, শ্রাবণের ঝিল্লিমন্দ্র-সঘন সন্ধ্যায়, মুখরিত প্লাবনের অশান্ত নিশীথরাত্রে ; হেমন্তের দিনান্তবেলায় কুহেলি-গুণ্ঠনতলে ? به سرا ধরণীতে প্রাণের খেলায় ংসারের যাত্রাপথে এসেছি তোমার বহু আগে, সুখে দুঃখে চলেছি আপনমনে ; তুমি অতুরাগে এসেছিলে আমার পশ্চাতে, বাশিখানি লয়ে হাতে, মুক্ত মনে, দীপ্ত তেজে, ভারতীর বরমাল্য মাথে । ৮৫ আজ তুমি গেলে আগে ; ধরিত্রীর রাত্রি আর দিন তোমা হতে গেল খসি’ ; সৰ্ব্ব আবরণ করি লীন Y ® ¢