পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিশ্ব-নরের জীবন-যজ্ঞে দীপ্ত ভালে তারার তিলক এ”কে 觀 চরুর পাত্র হাতে— উঠলে তুমি, কবি ! সকল হানাহানির উদ্ধে থেকে, দৃষ্টি হানো নিশাচরের নৃশংস উৎপাতে দিব্য পাবক ছবি ! তোমায় হেরে হালকা হ’ল চির-ব্যথার জগদলন শিলা, অন্তরায়ণ-অন্তরালে বন্দীমনের শিকল হ’ল ঢিলা । 米 অসুন্দরের শোধন তুমি, অসত্য আর অমঙ্গলের অরি তোমায় বরণ করি । অাশার গানে অণলোর বপনে সকল দিলে ভরি’ প্রাণের প্রভায় সংশয়েরি ঘুচালে শর্বরী ! নূতন আলো দিলে নূতন আখি, উদ্ধ-শিকড় অধ:শাখা অশথ,-চারী পাখী ! মুগ্ধ হৃদয়— হারাই ভাষা— মূচ্ছি’ পড়ে মন— বনের পুলক ফুল দিয়ে তাই মনের পুলক করছি নিবেদন প্ৰণাম তোমায় করছি অনুপ কবি ! যার হৃদয়ের মুকুর-অাগে বিশ্বপতি দ্যাখেন বিশ্বছবি নিত্যদিনই নূতন রূপে নূতনতর ছাদে চিত্তলোকে পুলক যে দ্যায়— নূতন আলোক পৌর্ণমাস চাদে । শ্ৰীসত্যেন্দ্রনাথ দত্ত ২৫শে বৈশাখ లిపి 6 ૨ 8 8