পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতী, কাতিক ১৩১৬, পৃ ৪০৪-৪০৫ )। প্রবাসীর আলোচনাটি করেছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ চৌধুরী। ভারতী মন্তব্য করেছিলেন, এই শ্রেণীর গ্রন্থ যত অধিক প্রকাশিত হয় ততই দেশের মঙ্গল। .‘ঋদ্ধি’র কয়েকটি মোটামুটি কথা কার্ডবোর্ডে লিখিয়া বসিবার ঘরে প্রত্যেকের ঝুলাইয়া রাখা উচিত। অজিত । অজিতকুমার চক্রবর্তী। ‘তোমাদের বইগুলি...’ ॥ এলাহাবাদ ইণ্ডিয়ান প্রেসের স্বত্বাধিকারী প্রকাশক চিন্তামণি ঘোষের পক্ষে চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় এবং লেখক ঐরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মধ্যে ১৪ই জুলাই ১৯০৮ এর দুটি এবং ২১শে জুন ১৯০৯এর একটি— মোট তিনটি এগ্রিমেণ্ট মোতাবেক লেখক একটি চুক্তিতে তার কাব্যগ্রন্থসমূহের, এই দিনের অপর চুক্তি দ্বারা তার ষোলো খও গদ্যগ্রন্থাবলী, ছোটোগল্পগুলি এবং 'গোরা’ সহ অন্যান্য উপন্যাসের শর্তসাপেক্ষ প্রকাশ ও বিক্রয়ের অধিকার দান করেন। ২১ জুনের অপর এগ্রিমেণ্টে লেখক প্রকাশককে তার ‘বিচিত্র প্রবন্ধ', 'প্রাচীন সাহিত্য’, ‘লোকসাহিত্য’, ‘আধুনিক সাহিত্য’, ‘সাহিত্য’, ‘হস্তিকৌতুক', ব্যঙ্গকৌতুক', ‘প্রজাপতির নির্বন্ধ’, ‘প্রহসন’, ‘রাজা প্রজা’, ‘সমূহ’, ‘স্বদেশ’, ‘সমাজ’, ‘শিক্ষ', ‘শব্দতত্ত্ব’, ‘ধৰ্ম্ম’, সম্পূর্ণ গল্পগুচ্ছ’, ‘রাজর্ষি’, ‘বৌঠাকুরাণীর হাট', 'চোখের বালি', 'নৌকাডুবি’, ‘গোরা’, ‘শারদোৎসব’, ‘মুকুট’ ও শান্তিনিকেতন’ গ্রন্থসমূহের এবং পরবর্তী কালের রচনাসমূহের শর্তামুযায়ী প্রকাশ-বিক্রয়ের অনুমতি দেন। তিনটি চুক্তির ক্ষেত্রেই চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশকের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন । তিনটি চুক্তিই ১লা এপ্রিল ১৯১৪র নতুন এগ্রিমেণ্ট দ্বারা বাতিল হয়ে যায়। নতুন চুক্তিতে ইণ্ডিয়ান প্রেস এলাহাবাদ এবং ইণ্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস কলিকাতা রবীন্দ্রনাথের সাকুল্যে সাতশিখানি \o 8 e