পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন্তোষচন্দ্র মজুমদার আমেরিকার ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি ও গোপালন বিদ্যায় স্নাতক হয়ে ফিরে শান্তিনিকেতন গোশালার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। পত্র ১৪ ‘নমুনার বইগুলি । সম্ভবত ‘সংকলন ও সমালোচন’ বিভাগের জন্য প্রয়োজনীয় আকর বই। ‘রামানন্দবাবুকে আশ্রমে আবদ্ধ করে ফেলার সাধনা.” । রামানন্দবাবু শাস্তিনিকেতনে একটি মাটির বাড়ি কিনেছিলেন : ছোটো ছেলে মুলুকে শাস্তিনিকেতনে ভর্তি করে দেওয়ার পর ১৯১৭র গ্রীষ্মের ছুটির সময় থেকে ১৯২৯এ মুলুর মৃত্যু পর্যন্ত সেখানে এসে থাকতেন মাঝে মাঝে। দ্বিতীয়বার শাস্তিনিকেতনে থাকতে যান ১৯২৪এ, বিশ্বভারতী কলেজের অধ্যক্ষ হয়ে যান ১৯২৫এ, তারপরেও নানা ভাবেই সারাজীবন আশ্রমের সম্বন্ধে অবিদ্ধ থেকেছেন । কিন্তু ১৩১৭র ( ১৯২০ ) অসুস্থতার সময় তিনি আশ্রমের শুশ্ৰষা গ্রহণ করতে পারেন নি। শাস্ত দেবী লিখেছেন : ১৯• ৭এর শেষে স্বরাট কংগ্রেস হইতে রামানন্দ পীড়িত হইয়া আসেন। র্তাহার রোগ সারিলেও শরীরের দুর্বলতা সারে নাই । তাহার পর কয়েক বৎসর ধরিয়া চলিল ভীষণ পরিশ্রম ও নানা দুশ্চিন্তা । ১৯১০ এ এই সব কারণেই বোধ হয় তিনি আবার পীড়িত হইয়া পড়েন। ডাঃ নীলরতন সরকার মহাশয়ের পরামর্শে তাই তিনি গরমের পূর্বেই দাৰ্জিলিং গেলেন। তিনি তথায় গিয়া শিবনাথ শাস্ত্রীর কন্যা ও ডা: বিপিনবিহারী সরকারের পত্নী হেমলতা দেবীর বাড়িতে উঠিলেন। গ্রীষ্মের ছুটির পর অন্য সকলে গিয়া উপস্থিত হইলেন। দ্র. রামানন্দ ও অর্ধশতাব্দীর বাংলা পৃ ১৪৯ ৷ “এলাহাবাদে তার যাবার কথা...’ কায়স্থ পাঠশালার অধ্যক্ষ থাক। কালে রামানন্দ এলাহাবাদে বসতি করেন, সেখানে মুখ্যসমাজের בו ס\