পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ১০১। চারুচন্দ্র বলোপাধ্যায়ের পঞ্চার বছর পূর্তি জন্মদিনে রবীন্দ্রনাথের আশাবাদ। চারুচন্দ্র উত্তরে লেখেন, এই আশীৰ্বাদ আমার জীবনের পাথেয় হয়ে থাকবে..."। দ্র, এই বই পু ১৭১ ৷ | প্রবাসী, আগ্রহায়ণ ১৩৩৯ প্রকাশিত । রচনাবলী ১৫শ খণ্ড ২য় সংস্করণে (চৈত্র ১৩৪৯) কাব্যভাগের সংযোজন রূপে, অতঃপর ‘পরিশেষ ২য় সংস্করণের (বৈশাখ ১৩৫০) সংযোজন অংশে গৃহীত। পরিশেষে ২য় সংস্করণ প্রকাশিত হলে এই সংস্করণে বাইশটি কবিতা নূতন সংযোজিত হইল বলে বিজ্ঞাপিত হয়েছিল। পত্র ১০২। বৈশাখী। রচনা চৈত্র ১৩০৬, প্রকাশ ভারতী, বৈশাখ ১৩০৭ পূ ১৯৬-১৯৮। কল্পনা’ (১৩০৭) কাব্যে অন্তর্ভুক্ত। বৈশাখ নামক সুপ্রসিদ্ধ কবিতার দু-একটি স্থান একটু অস্পষ্ট হয়ে আছে – তার ব্যাখ্যা জানতে চেয়ে চারুচন্দ্র ১১ অক্টোবর ১৯৩২-এ রবীন্দ্রনাথকে এক পত্র লেখেন, দ্র, এই বই পৃ ১৭১-১৭২। দগ্ধ তাম্র দিগস্তের কোন ছিদ্র হতে ছুটে আসে। । এই ছায়ামূর্তি অনুচর কাহারা ? পরের এক স্ট্যাঞ্জায় আছে সকরুণ তব মর্ম সাথে মৰ্মভেদী যত দুঃখ বিস্তারিয়া যাক বিশ্ব-পরে। বৈশাখের সকরুণ মর্ম ও শাস্তিপাঠ কি ? বৃষ্টি বর্ষণ ? বৈশাখের দুঃখ কি ? তার তপস্যা-লব্ধ মেঘজল ? এই দুটি স্থানের সংশয় মোচন করলে উপকৃত হবো। বৈশাখ কবিতা চারুচন্দ্রের রবি-রশ্মি প্রথম খণ্ডে ১৯৩৮ পৃ ৪১৮৪২২ আলোচিত হয়। প্রথম অনুচ্ছেদের ‘সোনার তরী এবং ‘দ্বিজ রায় প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে রবীন্দ্রনাথের চিঠিখানি পূর্ণত চারুচন্দ্র তার বিশ্লেষণে উদ্ধৃত করে দেন । A R ?や ?