পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কি না জানা যায় না, তবে দ্বিজেন্দ্রনাথ মৈত্রকে ফান্তন ১৩২৩ বঙ্গাজে৷ লেখা রবীন্দ্রনাথের একটি চিঠি থেকে জানা যায় “একবার মনোরঞ্জন বাবুকে দেখিতে জেনেরাল হাসপাতালে যাইতে হইয়াছিল।” এখানে প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করা যেতে পারে, দ্বিজেন্দ্রনাথ মৈত্রকে লেখা রবীন্দ্রনাথের নয়খনি চিঠি সংকলিত হয়েছে বিশ্বভারতী পত্রিকার প্রাবণ-আশ্বিন ১৩৫৫ সংখ্যায় । পত্র ৬১ । রথীন্দ্রনাথের বিবাহের তারিখ ১৪ মাঘ ১৩১৬, বুহম্পতিবার। বর্তমান পত্ৰখানি রবীন্দ্রনাথ কলকাতা থেকে অপসার আগে ২৬ মাঘ লিখেছিলেন, এইরকম অনুমান করা যায় । "বুর্থীর বিবাহ সুসম্পন্ন হয়ে গেল। . ." গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভগিনী বিনয়িনী দেবী ও শেষেন্দ্রভূষণ চট্টোপাধ্যায়ের বিধবা কন্যা প্রতিমা দেবীর সঙ্গে ১৪ মাঘ ১৩১৬ বঙ্গাব্দে রথীন্দ্রনাথের বিবাহ হয় । পত্র ৬২ । “সন্তোষ পাচটি গাভী সংগ্ৰহ করিয়া এখানে গোষ্ঠলীলা অণ কুম্ভ করিয়াছে ।” দেবেন্দ্রনাথ তার প্রতিষ্ঠিত ‘শাস্তিনিকেতন’ অণপ্রমের সীমানার মধ্যে আমিষ ভক্ষণ নিষিদ্ধ করেন, সেইজন্য বিদ্যালয়ের ভোজনশালায় দীর্ঘকাল নিরামিষ আহারের ব্যবস্থা ছিল । বালকদের খাদ্যপদার্থের তালিকায় পুষ্টির জন্ত দুধকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হত ; অথচ বিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী গ্রামাঞ্চল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে দুধ সংগ্রহ করা সেকালে বিশেষ সমস্তা ছিল। সেইজন্ত প্রথম থেকেই রবীন্দ্রনাথ বিদ্যালয়ের নিজস্ব গো-শালার কথা চিন্তা করেছিলেন, দু-চারটি গো-পালনের ব্যবস্থাও করেন । হাজারিবাগ থেকে শ্ৰীশচন্দ্র মজুমদারকে ২১ চৈত্র ১৩৭৯ বঙ্গাৰো রবীন্দ্রনাথ ቖቴዎ¢