পাতা:চিঠিপত্র (দ্বাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রতিভার চিহ্নকে, তাদের যদি প্রশ্ন করা যায় এইসব বিশেষণের পরে তারা তাদের কোনো বড় দরের শিল্প স্বষ্টির সঙ্গে এই জাতীয় শিল্পকে সমাসনে বসাতে রাজি কি না— তাহলেই সব মুখোষ খসে পড়ে। এ রকম দুরাশী উন্মত্ততার প্রলাপ বলেই এই স্তুতিবাদকের দল গ্রহণ করবেন । কিন্তু pati cn হয়ে 'ভারতীয় শিল্পকে অনেকেই সমাদর করতে রাজি । যারা একটু art এর মর্মগ্রহী তারা একটুও পরিচয় পান নি এই ঘট করে সাজানো প্রদর্শনীতে, যে ভারতবর্ষ আজ বেঁচে অাছে।” ( এই পত্র রবীন্দ্রভবনে ংরক্ষিত ) ৷ চিত্র প্রদর্শনী সম্বন্ধে অমিয় চক্রবর্তীর এই চিঠিটি রবীন্দ্রনাথ প্রবাসীতে প্রকাশের জন্য পাঠানোর পরেই ১ ২ ৩ সংখ্যক পত্র লিখিত হয় । এ বিষয়ে দ্র: চিঠিপত্র-১১, পত্রসংখ্যা ৭৩ ৷ “পায়ে শিল্পী মন উডু উডু কিন্তু পাথেয় নাস্তি” প্রকৃতপক্ষে এই চরণটিতে মন্দাক্রাস্ব ছনে রচিত দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের টঙ্কাদেবী কবিতাটির প্রথম দুই পংক্তির দুষ্ট খণ্ডিত অংশ স্থান পেয়েছে । প্রিয়নাথ সেনের কাছে লিখিত পত্রে রবীন্দ্রনাথ এই পংক্তি দুটি উদ্ধৃত করেন নিম্নরূপে— “ইচ্ছা সম্যক উপবন ভ্রমণে কিন্তু পাথেয নাস্তি । পায়ে শিল্পী, মন উডু উডু, এ কি দৈবের শাস্তি - দ্র: চিঠিপত্র ৮, পু ৩৫ । সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমার বাল্যকথা ও বোম্বাই প্রবাস" ( ১৩২২ ? পৃ ২৮ ) গ্রন্থে এই দুই পংক্তির রূপ হল— (t a 8