পাতা:চিঠিপত্র (পঞ্চম খণ্ড ১৯৪৫)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8२ চিঠিপত্র থেকে । আমার যদি পারিবারিক বোধ প্রবল থাকত, তাহলে সেই পরিবার পদার্থের প্রতিমাটিকে তৈরি করা, সাজানো এবং তারি পূজা করবার জন্যেই আমার উপার্জন ও সঞ্চয়ের অধিকাংশের উপরে টান পড়ত। আমার আনন্দ এই যে, রথী একদিকে আমার ছেলে আর একদিকে সে পরিবার নামক মায়াগণ্ডীর বাহিরের বাস্তব মানুষ—আমার আশ্রমে যে দেশ থেকে যে জাতের যে-কোনো ছেলে আসে রন্ধী তারই রথী-দা’,–ওর তরফ থেকে সকলের প্রতি ওর সেই রথী-দা’র দায়িত্ব আছে । তাদের জন্তে ও সৰ্ব্বদাই খাট চে, ভাব চে, প্লান করচে, খরচ করচে, তাতে ওর মুখ ছাড়া কিছুমাত্র বিরক্তি নেই। কখনো ও মনেও ভাবে না, যে প্রভূত টাকা এ পর্য্যন্ত অর্জন করেচি তাই দিয়ে কেন আমি, বিশেষ ভাবে না হোক, প্রধানভাবে ওদেরই ংস্থান করে না দিচ্চি । সম্পত্তি জিনিষটাই ত হচ্চে পরিবার-পদার্থের বৃন্ত, তারই স্রোতকে ঘরের দিক থেকে বাইরের দিকে চালিয়ে দিলে পারিবারিক মানুষের পক্ষে সেটা কঠোর হয়ে ওঠে । আমার ঘরে সেই কঠোরতা স্বীকার করে নিতে কারে তেমন বাধ ল না, তার কারণ আমার ঘরে পারিবারিক হাওয়া বয় না । যাই হোক পারিবারিক সত্তা আমার মধ্যে প্রবল নয় বটে, কিন্তু তাই বলে আমার মন যে কেবলমাত্র মানবসাধারণের श्राभ-नद्रवाहब्रहे निन कांफ्रेटिङ डालयांतून उ1 नग्न- विब्रांछे মানবের মধ্যেই আমার আত্মা কৈবল্য লাভ করেচে তা বলতে