পাতা:চিঠিপত্র (প্রথম খণ্ড ১৯৪২)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৮৬

[ > || \ઉં সুকুমার সন্দেশ, মোরববা, বাতাসা পেয়েছি, বাতাসা দেখে আমরা সকলে অবাক হয়েছি, এত বড় বাতাসা কখন দেখিনি । সন্দেশ আমাদের বেশ লাগল, মোরববা নিশ্চয়ই খুব ভাল হবে । আমাদের এখানে খাবার বন্দৰস্ত তো জানই মাছ মাংস খাবার যো নেই এ রকম অবস্থায় এ রকম সব উপহার পেলে কি রকম খুসী হবার কথা সে বলা বাহুল্য। সুশীলা, সুধী, কৃতী, দিনু, নলিনী এখানে আছে, আমাদের দলটি বেশ জমেছে । আমরা মনে করছিলুম যে তুমি হয়ত এদিক দিয়ে একবার হয়ে যেতে পার। আমব তোমাকে চিঠি লিখব মনে করেছিলুম তোমার ওখানে যাবার জন্তে, কিন্তু শেষকালে দেখলুম ছেলেদের রেখে যেতে সুবিধে নেই। [ শাস্তিনিকেতন, ১৮৯ • ] মৃণালিনী কবির ভাগিনেয়ী স্বপ্রভ। দেবীর স্বামী মুকুমার হালদার মহাশয়কে লেখ।। [ ર ] \S চারু অনেকদিন পরে তোমার একখানা চিঠি পেলুম। তোমার সুন্দর মেয়ে হয়েছে বলে বুঝি আমাকে ভয়ে খবর দাওনি পাছে আমি হিংসে করি, তার মাথায় খুব চুল হয়েছে শুনে