পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ও চয়ন প্রকাশিত হয় নাই ; ‘চ্যুনিক প্রকাশিত হয় অনেক পরে ( ১৯৭৯ ), কবির তরুণ আমুরাগীগণ, অজিতকুমার চক্রবর্তী, চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রভৃতি সম্ভবত এ বিষয়ে উদযোগী ছিলেন । সম্প্রতি একখানি “কাব্যগ্রন্থে’ ( ১৮৯৬ ) কবির হাতের নানা সম্পাদনা লক্ষ্য করিয়া ও মনে হয়, তিনি ‘নিজেই এ কাজে হাত দিয়াছিলেন, যদিও তাহা সমাধা হয় নাই। এই সম্পর্কে ৬-সংখ্যক পত্র ও দ্রষ্টব্য। পত্র ৪ । ‘আধা । তুলনীয় রবীন্দ্রনাথকে লিখিত জগদীশচন্ত্রের ২৫ এপ্রিল ১৮৯৯ তারিখের চিঠি— ‘Mrs কথাট। বাংলাতে অতি বীভৎসজনক । আপনি একটি নূতন কথা বাহির করিবেন। BB 0 S HSBBBBS BDDS BDDS BBtDDB BBBB BB BBBBS পত্র ৪ । ‘শিক্ষা-প্রণালীটি আমার রচিত আমার পদ্ধতি মতে যদি তিনি সংস্কৃত শেখেন তাহলে এক বৎসরের মধ্যেই তার সংস্কৃত ভাষায় অধিকার জন্মাবে।”— ‘ভাষার সহিত কিছুমাত্র পরিচয় হইবার পূর্কেই শিশুদিগকে তাহার ব্যাকরণ শিপাইতে আরম্ভ করা, ভাষা শিক্ষার সদুপায় বলিয়া মামি গণ্য করি না । “এইজন্ত আমার গৃহে বালকবালিকাদিগকে যখন সংস্কৃত শিখাইবার সময় উপস্থিত হইল, তখন আর কোনো সুবিধা না দেখিয়া নিজে একটা সংস্কৃত পাঠ লিখিতে আরম্ভ করিয়াছিলাম । ‘তাহাতে গোড়া হইতে প্রয়োগ শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গেই ভাসা শিক্ষা ও ভাষার সহিত পরিচয়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশ ব্যাকরণ শিক্ষার ব্যবস্থা করা হইয়াছিল।” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সম্পাদকের নিবেদন', [ ঐহরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় -প্রণীত ] সংস্কৃত প্রবেশ, প্রথম ভাগ । እ ግ »